আইপিও করার আগে যে বিষয়গুলি খেয়াল রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন, সেগুলি হল, কেন আপনি অর্থ বৃদ্ধি করতে চান? আপনি কি আপনার ব্যবসা প্রসারিত করতে চান?
বহু ভারতীয় ফান্ড ইদানীং বিদেশে লগ্নি করছে, প্রধানত ‘ফান্ড অফ ফান্ড’-এর মাধ্যমে। এর ফলে দেশে বসে বিদেশি বাজারে বিনিয়োগ করা যেত।
ইকুইটিতে বিনিয়োগের আগে বাজারের অর্থনৈতিক ওঠাপড়া দেখা বিশেষ প্রয়োজন। মনে রাখবেন যত ভাল ফান্ডই হোক না কেন বিনিয়োগ সংক্রান্ত সব বিষয় কিন্তু বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
বিদেশি শেয়ারে বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বাজারে আসছে নতুন ফ্লেক্সি ফান্ড। দীর্ঘকালীন বিনিয়োগের জন্য ভাবতে পারেন এদের কথা। কিন্তু ঝুঁকির কথা ভেবে।
এই প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করব এমন একটি ফান্ডের কথা যা আপনাকে আগামী ২৫ বছরে ১০ কোটি টাকা ফেরত দিতে পারে।
বর্তমানে কর সাশ্রয়ের জন্য সরকারি বা বেসরকারি যে প্রকল্পগুলি রয়েছে, সেগুলির মধ্যে অন্যতম ইএলএসএস বা ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিম।
আপনি কিনতে পারবেন পেটিএমের মতো ওয়ালেট বা আপনার ব্যাঙ্কের মোবাইল অ্যাপ থেকে। বিনিয়োগ করতে পারবেন এক টাকাও!
অনেকের মাথায় থাকে না, আপনিও বিদেশের বাজার থেকে লাভ ঘরে তুলতে পারেন। টাকার দাম পড়লেও সেই সুযোগে নিজের সঞ্চয় বাড়িয়ে নিতে পারেন।
ঋণপত্র থেকে আয়ের অঙ্ক কষাটা অবশ্য একটু কঠিন। কারণ, এখানে দু’ধরনের আয়ের কথা আমরা শুনতে পাই। আর সমস্যাটা তৈরি হয় সেখানেই।
বিভিন্ন ধরনের মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে একটি হল ডেট মিউচুয়াল ফান্ড বা ঋণ তহবিল। ক্রমশ এই ধরনের ফান্ড জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।