আপনি আজ যে জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত, সেই জীবনযাত্রা অবসরের পরেও বজায় রাখতে পারবেন তো? তাই আজ থেকেই শুরু করুন অবসর পরবর্তী জীবনযাত্রার পরিকল্পনা।
সব শখ পূরণ করার পর ১৫ তারিখ হতে না হতেই দেখা গেলো পকেটের করুণ অবস্থা। তাহলে কি উপায়ে নিজের শখ পূরণ করেও টাকা সঞ্চয় করা যায়?
অনেক ক্ষেত্রে সেই অঙ্ক অন্য ব্যাঙ্কে পাঠিয়ে স্থায়ী আমানতে রাখা যায়। অনেকেই এই পদ্ধতির কথা জানেন না বলে এই সুযোগ এড়িয়ে যান। অথচ এই পদ্ধতির সাহায্যে খুব সহজে ঋণের চড়া সুদের হার থেকে রেহাই পাওয়া যায়। সুদের হারও কিছুটা মকুব হয়।
ইএমআই বা পিএফ ইত্যাদি খাতে এক বারে মাসের শুরুতেই টাকা কেটে যায়। সঙ্গে থাকে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকা কেনাকাটার শখ, বা বেড়াতে যাওয়ার যাবতীয় পরিকল্পনার পিছুটান।
সব খরচ অপচয় নয়। কিন্তু যে জিনিসগুলি আপনার দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেই খরচ আপনাকে আর্থিক ভাবে চাপের মধ্যে রাখতে পারে। তাই নিজের খরচ পর্যালোচনা করুন।
মধ্যবয়সেই মানুষের উপরে সংসারের দায়িত্ব থাকে সব থেকে বেশি। এক দিকে মূল্যবৃদ্ধি, আর এক দিকে সন্তানদের পড়াশোনা, উপরন্তু নিজেদের অবসরকালীন জীবনের জন্য সঞ্চয়। তখনই মানুষের মাথায় খেলে বিনিয়োগের কথা।
বর্তমান এবং ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে দরকার আর্থিক স্বাধীনতা। তাই ঝালিয়ে নিন নিজের পরিকল্পনাকে আরও এক বার।
সময়ের সঙ্গে যত বাজারের হাল হকিকত বদলে গিয়েছে, তারই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চড়া সুদের হার এখন কমে গিয়েছে অনেকটাই।
এমন অনেক সরকারি প্রকল্প রয়েছে, যেখানে অল্প বিনিয়োগেই পেতে পারেন ভাল রিটার্ন। এই প্রতিবেদনে রইল এমন পাঁচটি প্রকল্পের হদিস।
যদিও বছর প্রায় শেষ, তা-ও নতুন বছর শুরুর আগেই জেনে নিন সঞ্চয় আর খরচের সামঞ্জস্য রাখতে কী কী করবেন?