মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে বিভিন্ন কারণে আপনি ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। কিন্তু বুদ্ধি-বিবেচনা করে বিনিয়োগ করলে এই ঝুঁকির পরিমাণ কমানো সম্ভব।
কেন আপনি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন? এখানে বিনিয়োগ করলে কী কী সুবিধা পাবেন?
না জেনে বুঝে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে অনেক সময়েই বিপদে পড়তে হতে পারে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাই বরং জেনে নিন মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার আগে কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।
মিউচুয়াল ফান্ডে অর্থ বিনিয়োগ করার সঠিক উপায় কী তা অনেকেই জানেন না। তাঁদের আর্থিক ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে এবং বিনিয়োগ থেকে সেরা রিটার্ন নিশ্চিত করতে মিউচুয়াল ফান্ডে সঠিক বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
সমগ্র বিনিয়োগ যদি আপনি একটি মাত্র সেক্টরেই প্রদান করেন এবং সেই সেক্টর যদি হঠাৎ মন্দায় চলে যায় তা হলে অবধারিতভাবে আপনাকে অর্থের পুরো পরিমাণ হারাতে হবে।
এই উৎসবের মরশুমে অনেকের মধ্যেই বিনিয়োগের প্রতি বাড়তি আগ্রহ লক্ষ্যণীয় হয়ে থাকে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নতুনরা প্রায়শই এমন ভুল করেন যা তাদের রিটার্ন এবং আর্থিক লক্ষ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
কী ভাবে বিনিয়োগ করবেন? কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন? বর্তমান বাজারের অবস্থা কী? এই সব ভাল করে বুঝে নিয়ে তবেই এগোনো উচিত। আর তার জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষের পরামর্শ।
মিউচুয়াল ফান্ডে কয়েক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ থাকলে বাজারের মাত্র ১ শতাংশ ওঠা বা নামায় লাভ বা ক্ষতির অঙ্ক কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রথমেই বুঝতে হবে মিউচুয়াল ফান্ডে থাকা অর্থ কখন তুলে নিতে হবে।
অর্থনৈতিক বিকাশ, সুদের হার, মূল্যবৃদ্ধি, বিশ্বের রাজনৈতিক ঘটনা এবং দ্রব্য মূল্যের মতো বিভিন্ন পরিস্থিতি বিনিয়োগের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। বাজারের বিভিন্ন পরিস্থিতি নির্ভুল ভাবে অনুমান করা অসম্ভব, কিন্তু তার প্রভাব অনুযায়ী কিভাবে বিনিয়োগ করা যায় তার কিছু উপায় রইলো।
সাম্প্রতিক কালে বিনিয়োগের অন্যতম সেরা বিকল্প হয়ে উঠেছে মিউচুয়াল ফান্ড। ইতিমধ্যেই ই-ফান্ডগুলিতে বিনিয়োগ করে দুর্দান্ত মুনাফাও পেয়েছেন একটি বড় অংশের ইনভেস্টররা।