মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি আসে। জেনে নিন মিউচুয়াল ফান্ডে কোথায় কোথায় আপনি সঠিক ভাবে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
ইক্যুইটি নির্ভর ফান্ডে বিনিয়োগের আগে এক নজরে দেখে নিন কী কী ঝুঁকি রয়েছে তাতে।
অনেকেই বেশি নিশ্চিন্ত হতে ব্যাঙ্কের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেন মিউচুয়াল ফান্ডে। কিন্তু সেটাই বা কতটা নিরাপদ, তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। তা হলে কী উপায়? তারই খুঁটিনাট রইল এই প্রতিবেদনে।
এসআইপিতে বিনিয়োগের আগে কী কী জিনিস মাথায় রাখবেন? হদিস রইল এই প্রতিবেদনে।
কী পদ্ধতিতে মিউচুয়াল ফান্ডের সাহায্যে নানা নানা রকমের সহজ বিনিয়োগ করা যাবে, তা খতিয়ে দেখতে হয়।
বিনিয়োগকারীর অর্থ নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন খাতে তা বিনিয়োগ করেন। মিউচুয়াল ফান্ড মূলত দু’ধরনের।
স্কিমের প্রাথমিক ম্যাচুরিটি প্রোফাইলের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বন্ডে অতিরিক্ত অঙ্ক পুনরায় বিনিয়োগ করা হয়। রোল ডাউন স্ট্র্যাটেজিসহ ওপেন এন্ডেড স্কিমে বিনিয়োগ করার অর্থ নির্দিষ্ট ম্যাচুরিটি ও ওয়াইটিএমসহ একটি বন্ডে বিনিয়োগ করা।
ঋণ তহবিলের মূল কৌশল হল স্থির আয়ের সিকিউরিটিগুলিতে বিনিয়োগ করা যেমন কর্পোরেট বন্ড, সরকারি সিকিউরিটিজ, ব্যাঙ্ক সিডি অর্থাৎ সার্টিফিকেট ডিপোজিট এবং আরও অন্যান্য। ঋণ তহবিল আপনার পোর্টফোলিওতে স্থিতিশীলতা নিয়ে আসে।
এই মুহূর্তে বাজারে ৪৪টি সংস্থা আমার আপনার কাছ থেকে বিনিয়োগের জন্য যে টাকা তুলেছে, তার অঙ্ক জানেন? ২৪ লক্ষ কোটি টাকা! এটা কত বড়, তা বুঝতে কেন্দ্রীয় বাজেটে চোখ রাখুন।
মূলত দৈনিক রিটার্ন ট্র্যাক করে পোর্টফোলিও ও বেঞ্চমার্কের মধ্যে আনুপাতিক ফারাকের অঙ্ক। আমরা যে সংখ্যাটি পাই তা জানান দেয় ফান্ডের পোর্টফোলিও সূচকের সঙ্গে কতটা তাল মিলিয়ে চলছে।