মিউচুয়াল ফান্ডে ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য এটি একটি অপরিহার্য্য বিনিয়োগ কৌশল। বিভিন্ন সম্পদ শ্রেণী, সেক্টর এবং ভৌগলিক অঞ্চল জুড়ে বিনিয়োগ ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে, বিনিয়োগকারীরা একটি ভারসাম্যপূর্ণ পোর্টফোলিও তৈরি করে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে বাজারচলতি গুজব এবং আসল সত্য জেনে নেওয়া খুব প্রয়োজন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা তিনটি উপায়ে লাভ করতে পারেন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে মাথায় রাখা প্রয়োজন আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী কী পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করবেন? কোন পথে হাঁটবেন?
মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা লগ্নি করার সময়ে বিনিয়োগকারীদের কয়েকটি বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। পছন্দ মতো মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়াটা কিন্তু আপনার দায়িত্ব।
‘কেওয়াইসি’(KYC) মিউচুয়াল ফান্ড জগতের একটি দুর্দান্ত চাবিকাঠি। এক বার ‘কেওয়াইসি’(KYC) প্রক্রিয়াকরণ সম্পূর্ণ করলে আপনি প্রতিটি বিনিয়োগে অতিরিক্ত যাচাইকরণ ছাড়াই যে কোনও ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন।
সঠিক উপায়ে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের শর্তগুলি কী কী? কোন উপায়ে কোন মিউচুয়াল ফান্ড আপনাকে দিতে পারে ভাল রিটার্ন?
কিন্তু, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ সাধারণত একটি দীর্ঘমেয়াদী পদ্ধতি। তাই বিনিয়োগের জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক পদ্ধতি জেনে বিনিয়োগ করতে হবে। তবে, কী ভাবে বিনিয়োগ করবেন?
বন্ধন ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় এই ওয়েবিনারের মূল বিষয় ছিল বাজার বুঝে কী ভাবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন?
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন? বাজার সম্পর্কে ধারণা আছে তো? না হলে চোখ রাখুন আনন্দবাজার অনলাইনের ‘টাকা Talk’-এর পাতায়।