কী ভাবে বিনিয়োগ করবেন? কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন? বর্তমান বাজারের অবস্থা কী? এই সব ভাল করে বুঝে নিয়ে তবেই এগোনো উচিত। আর তার জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষের পরামর্শ।
মিউচুয়াল ফান্ডে কয়েক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ থাকলে বাজারের মাত্র ১ শতাংশ ওঠা বা নামায় লাভ বা ক্ষতির অঙ্ক কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রথমেই বুঝতে হবে মিউচুয়াল ফান্ডে থাকা অর্থ কখন তুলে নিতে হবে।
অর্থনৈতিক বিকাশ, সুদের হার, মূল্যবৃদ্ধি, বিশ্বের রাজনৈতিক ঘটনা এবং দ্রব্য মূল্যের মতো বিভিন্ন পরিস্থিতি বিনিয়োগের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। বাজারের বিভিন্ন পরিস্থিতি নির্ভুল ভাবে অনুমান করা অসম্ভব, কিন্তু তার প্রভাব অনুযায়ী কিভাবে বিনিয়োগ করা যায় তার কিছু উপায় রইলো।
সাম্প্রতিক কালে বিনিয়োগের অন্যতম সেরা বিকল্প হয়ে উঠেছে মিউচুয়াল ফান্ড। ইতিমধ্যেই ই-ফান্ডগুলিতে বিনিয়োগ করে দুর্দান্ত মুনাফাও পেয়েছেন একটি বড় অংশের ইনভেস্টররা।
মিউচুয়াল ফান্ডে ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য এটি একটি অপরিহার্য্য বিনিয়োগ কৌশল। বিভিন্ন সম্পদ শ্রেণী, সেক্টর এবং ভৌগলিক অঞ্চল জুড়ে বিনিয়োগ ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে, বিনিয়োগকারীরা একটি ভারসাম্যপূর্ণ পোর্টফোলিও তৈরি করে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে বাজারচলতি গুজব এবং আসল সত্য জেনে নেওয়া খুব প্রয়োজন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা তিনটি উপায়ে লাভ করতে পারেন।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে মাথায় রাখা প্রয়োজন আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী কী পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করবেন? কোন পথে হাঁটবেন?
মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা লগ্নি করার সময়ে বিনিয়োগকারীদের কয়েকটি বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। পছন্দ মতো মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়াটা কিন্তু আপনার দায়িত্ব।
‘কেওয়াইসি’(KYC) মিউচুয়াল ফান্ড জগতের একটি দুর্দান্ত চাবিকাঠি। এক বার ‘কেওয়াইসি’(KYC) প্রক্রিয়াকরণ সম্পূর্ণ করলে আপনি প্রতিটি বিনিয়োগে অতিরিক্ত যাচাইকরণ ছাড়াই যে কোনও ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন।