যদি সুরক্ষিত ঋণ হয়, যেমন গাড়ি অথবা বাড়ি তা হলে ব্যাঙ্ক বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক হার এবং সংশ্লিষ্ট চার্জগুলি পরীক্ষা করে দেখুন। ক্রেডিট কার্ডে ঋণ না নেওয়াই ভাল।
আপনার সঞ্চয়ের ৭০ শতাংশ সরাসরি ইক্যুইটিতে অথবা মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা উচিত এবং বাকিটা ঋণপত্র অথবা ফিক্সড ডিপোজিটে রাখার কথা ভাবতে পারেন। তবে এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে আপনার চটজলদি ভাঙানোর প্রয়োজন এবং সুদের হারের উপর।
আপনি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। তাই আজকের বাস্তবকে মেনেই আপনাকে এগোতে হবে। চাকরি জীবনে আজকাল অনিশ্চয়তা বাড়ছে। তাই ৬ মাসে খরচের সমতুল্য একটি জরুরি তহবিল তৈরি করতে হবে।
আপতকালীন প্রয়োজন মেটাতে প্রতি মাসে এক হাজারের ডেট ফান্ডে রেকারিং বা এসআইপি শুরু করুন। দীর্ঘমেয়াদি তহবিল তৈরি করতে বেছে নিন এমন মিউচুয়াল ফান্ড যা নানা ক্ষেত্রের শেয়ারে বিনিয়োগ করবে।
প্রথমে পরিকল্পনা, তারপর পণ্য বাছাই। বিনিয়োগে এই সামান্য কিন্তু অতি জরুরি শর্ত না পূরণ হলে মুশকিলে পড়া অবধারিত।
যদি প্রথম থেকেই অবসরের পরিকল্পনা করেন এবং উপার্জনের একটি অংশ ওই খাতে সরিয়ে রাখেন তা হলে বুঝতে হবে অর্থ পরিচালনায় সঠিক পদক্ষেপ করেছেন আপনি।
এক একটি ইউনিট কেনার জন্য আমরা যা খরচ করি তা স্বাভাবিকভাবেই প্রতিফলিত হয়। বাজার খারাপ হলে সমপরিমাণ অর্থের বিনিময়ে বেশি ইউনিট কেনা যায়।
যাঁরা ঝুঁকি এড়াতে পছন্দ করেন তাঁরা এই ধরনের ফান্ডে টাকা রাখেন যার ৬৫ থেকে ৮০ শতাংশই ঋণপত্রের মতো কম ঝুঁকির বিনিয়োগের রাস্তা খুঁজে নেয়। এতে করের সুবিধাও পাওয়া যায়।
জীবনে চলার পথে হঠাৎ তৈরি হওয়া এই সমস্যা এড়ানোর সবচেয়ে ভাল বিকল্প হল জরুরি বা আপৎকালীন তহবিল।
অনেক ব্যাঙ্কই আছে যারা চলতি অর্থবর্ষে নিয়মে একাধিক বদল নিয়ে এসেছে। ভারতের অন্যতম বৃহত্তম ব্যাঙ্কের মধ্যে একটি হল স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া।