লাগবে এনপিসিআই-এর রুপে ক্রেডিট কার্ড। তবে এখনও পর্যন্ত মাত্র তিনটি ব্যাঙ্ক থেকে পাওয়া ক্রেডিট কার্ড ভিম অ্যাপে যোগ করা যাবে। সেই ব্যাঙ্কগুলি হল পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক,ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক।
ইউপিআই স্ট্যান্ডার্ড লেনদেনের সীমা অনুসারে এই পদ্ধতিতে লেনদেন হবে। অটোপে এবং কোনও রকম অসুবিধা হলে তার সমাধানও রয়েছে গ্রাহকদের জন্য, ইউপিআই অ্যাপে ওডিআর অথবা ইউপিআই হেল্পের মাধ্যমে।
রয়েছে সুদের ওঠা-নামার চাপও। বাজারের সুদ চড়লে তহবিলের মূল্য কমবে এবং তার উল্টো। আপনি যদি ম্যাচিওরিটির আগে আপনার লগ্নি ভাঙান, তা হলে কিন্তু বাজারের দামের অনুপাতেই টাকা ফেরত পাবেন।
নিজেদের পোর্টফোলিওতে দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে বাছাই করা বিএফএসআই স্টক রাখতে বলছেন অনেক ব্রোকিং সংস্থার অ্যানালিস্টরাও। উপরের টেবিলে সূচকের দোলাচলের মধ্যেও ব্যাঙ্কের সূচকের লাফটা খেয়াল করুন।
এর পর সেই তালিকায় যে যে ফান্ড আপনাকে আশানুরূপ রিটার্ন দিচ্ছে না, তাদের আলাদা করে ফেলা। এর পর প্রত্যেক ত্রৈমাসিকে এই তালিকার প্রত্যেকটি ফান্ডকে নজরদারিতে রাখা।
আপনার উপদেষ্টা সেবির নথিভুক্ত তো? সেবির ওয়েবসাইটে গেলেই দেখে নিতে পারবেন। উপদেষ্টার ফি কিন্তু ব্যাঙ্কের মাধ্যমে দেবেন। চেক বা অনলাইন-এ। রিসিট নিতে ভুলবেন না। সেই রিসিটে যেন কারণ লেখা থাকে।
সাধারণের জন্য ঋণপত্র কেনাবেচার পদ্ধতি সহজ করতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সম্প্রতি আরবিআই রিটেল ডাইরেক্ট খুলেছে। এটি আপনার ডিম্যাট অ্যাকাউন্টের মতোই। জেনে নিন ঋণপত্র কেনাবেচার জন্য কী ভাবে ব্যবহার করবেন রিটেল ডাইরেক্ট।
তার পর কাজের সময় দেখি আপনার লেনদেন সংশ্লিষ্ট সমস্যা যা সংস্থাটি আইনত আপনাকে সাহায্য করতে বাধ্য তা করতে গড়িমসি করে। তাই খোঁজ নিন সংস্থাটির ক্রেতা স্বার্থ রক্ষার ইতিহাস সম্পর্কে।
বিমা করেছেন একগাদা। কিন্তু হিসাব করতে বসে দেখছেন তা আপনার প্রয়োজনের সময় কোনও কাজেই লাগছে না কারণ বিমাকে বিমা হিসাবে না দেখে কর বাঁচানোর সঙ্গে সঞ্চয়ের পথ হিসাবে ধরে রেখেছেন।
লক্ষ্য যত দূরে, রিটার্ন তত বেশি। আর তাই দু'বছর বাদে ২ লক্ষ টাকা পেতে যে টাকা মাসে এখন জমাতে হবে, ২০ বছর বাদে ২ লক্ষ টাকার ব্যবস্থা করতে তার থেকে অনেক কম টাকা লাগবে। তাই মাথায় রাখুন সময় মেপে রিটার্ন আর কত টাকা আপনার লক্ষ্য।