আয়কর বাঁচাতে বহুজন বিনিয়োগ করে থাকেন। আসল কথা হচ্ছে, দুটোই আলাদাভাবে প্রয়োজন। আয়কর এবং বিনিয়োগ।
চলতি মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ আছে। এই কেন্দ্রীয় প্রকল্পটি এলআইসি চালায় এবং মাসিক আয়ের ব্যবস্থা আছে। এর রিটার্ন বেশ ভাল এবংমূলত বিমা ভিত্তিক প্রকল্প বলে সঞ্চয়কারীর বিশেষ কিছু সুযোগও আছে।
কিন্তু যদি আপনার কর্মস্থলের পরিবর্তন হয় সে ক্ষেত্রে কী করণীয়? এ ক্ষেত্রে ইউএএন নম্বর তো একই থাকে কিন্তু নতুন কর্মস্থলের সঙ্গে তা রেজিস্টার করা আবশ্যক। তা না করা হলে টাকা তোলার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ইতিমধ্যেই ইপিএফও এটাও স্পষ্ট করে দিয়েছে যে ফান্ড কর্তৃপক্ষ ১৯৯৫ স্কিমের ১১(৩) অনুচ্ছেদে আগে জারি করা ইপিএফও নির্দেশাবলী সাপেক্ষে আট সপ্তাহের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রায় কার্যকর করবে।
একজন ব্যক্তি মাত্র একটিই পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এবং প্রয়োজনে আপনার পিপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে লোনও নিতে পারবেন। প্রসঙ্গত, নাবালকদের জন্যও খোলা যেতে পারে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট।
সুতরাং, ২৫ বছর বয়স থেকেই মাসিক ১০ হাজার টাকা করে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। এর ফলে ৬০ বছর বয়সে বিনিয়োগের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর মাসে ৭৬ হাজার ৫৬৬ টাকা হাতে পাবেন আপনি।
ইনভেস্টমেন্ট প্রক্রিয়া চালু হোক নিজস্ব রোজগার শুরু হওয়ার সময়ই। ইনকাম বাড়লে, কেরিয়ার এগোলে, বিনিয়োগের অঙ্কও বাড়ুক। তাতে ইন্ফ্লেশন বাড়লেও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার অস্ত্রও শক্তপোক্ত হবে।
একদিকে দায়, অন্যদিকে কর্মজীবনের একটা বড় অংশে সঞ্চয় করার সুযোগের অভার। তখন তো সুযোগ বলতে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্প, ব্যাঙ্ক, বা জীবন বিমা।
সরকারি ক্ষেত্রে চাকরিজীবীরা অন্তত এক দিক থেকে চিন্তামুক্ত। কারণ তাঁরা তাঁদের কর্মজীবন শেষ হওয়ার পরে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের পেনশন পাবেন।
কমেছে সুদের হার। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি। যার ফলে বেশ খানিকটা বিপদেই পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা