পেনশন স্কিম হল একটি সঞ্চয় বা বিনিয়োগ পরিকল্পনা, যা আপনার উপার্জনকাল থেকে আপনার অবসরের বয়স পর্যন্ত পদ্ধতিগত ভাবে অর্থ সঞ্চয় করতে সাহায্য করে।
অবসর জীবনে পেনশন হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কিন্তু কোথায় বিনিয়োগ করলে সর্বোচ্চ লাভ বা সবচেয়ে বেশি পেনশন পাওয়া যাবে?
১০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে একজন সদস্য ইপিএস স্কিম থেকে বেরিয়ে গেলে তিনি কী পরিমাণে এককালীন আর্থিক সুবিধা পাবেন, তা হিসাব করার পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৫ সালে এই স্কিমটি চালু করে কেন্দ্র। মূলত বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের কথা মাথায় রেখেই এটি চালু করা হয়। তবে দেশের প্রত্যেক নাগরিকই এই স্কিমের জন্য আবেদন করতে পারেন।
বার্ধক্যের সঙ্গে সঙ্গেই যখন অবসর জীবন কাটানোর বিষয় হিসাব করতে হয়, তখন বহু ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেক কিছুই বাদ পড়ে গিয়েছে আপনার পরিকল্পনা থেকে।
বয়স্কদের কথা মাথায় রেখেই করা হয়েছে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম। অবসরের পরে দেশের প্রবীণ নাগরিকদের কথা ভেবেই ২০০৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প নিয়ে আসে।
দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করুন অবসর জীবনের পরিকল্পনা। তা হলেই কিন্তু অবসর জীবন হবে নির্ঝঞ্ঝাট এবং সচ্ছল।
কী এই জাতীয় পেনশন প্রকল্প? বিশদ রইল এই প্রতিবেদনে।
এক মাসে টাকা শেষ হয়ে গেলেও পরের মাসে মাইনে ঢুকলেই আবার সব ঠিক। বেশ স্বস্তিতেই এখন জীবন কাটছে। কিন্তু অবসরের পর কী করবেন, ভেবে দেখেছেন?
চাকরি থেকে অবসরের পরে কী হবে? সরকারি চাকরি যাঁদের, তাঁরা তা-ও পেনশন পান। কিন্তু যাঁদের চাকরি বেসরকারি, তাঁদের কী হবে?