অশ্বিন মনে করেন পরীক্ষানিরীক্ষাই একজনকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। ভুল থেকেই উত্তরণ হয়। ফ্লেচারের মন্ত্রেই এগিয়ে চলেছেন তিনি।
বল যদি ব্যাটের ‘ভি’-তে লাগে, তা হলে ওটা গাছে যাবে। আর যদি ব্যাটের মাঝামাঝি লাগে, তা হলে মাঠের বাইরে যাবে। ছয় মারা নিয়ে মজা করে বলেছেন মিলার।
কলকাতা নাইট রাইডার্সে চার বছর কাটানোর সুবাদে ইডেনে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে শুভমন গিলের। নতুন দলের হয়েও একই অভিজ্ঞতা পেলেন তিনি।
প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক বাসের সামনের আসনে বসে এসেছেন মাঠে। তিনি নামার সময় এক পুলিশকর্মী সামনে চলে যান ছবি তুলতে।
হার্দিক দল নিয়ে গর্বিত। জানিয়েছেন, যারা প্রথম একাদশের বাইরে থেকেছে, তারাও সতীর্থদের সাফল্য চেয়েছে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গল্প বলে উৎসাহ দিয়েছেন।
মিলার খেললেন ৩৮ বলে ৬৮ রানের অপরাজিত ইনিংস। বাড়তি ঝুঁকি না নিয়েও দলকে এনে দিলেন গুরুত্বপূর্ণ জয়। হার্দিকের সঙ্গে জুটিতে করলেন ১০৬ রান।
শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। মিলার একাই তিনটি ছয় মেরে ম্যাচ জিতিয়ে দেন। ফাইনালে পৌঁছে গেলেন হার্দিকরা।
কত কলকাতাবাসী গুজরাতের সমর্থক হয়ে মাঠ ভরিয়েছিলেন শুধু ঋদ্ধি, শামির খেলা দেখবেন বলে। হতাশ হল ইডেন।
শুরু থেকে মন্থর ইনিংস খেললেও শেষ বেলায় নিজের ছন্দে দেখা যায় বাটলারকে। ৮৯ রান করে রান আউট হন ইংরেজ ব্যাটার।
ইডেন নিয়ে বহু ক্রিকেটারের মধ্যেই রয়েছে আলাদা আবেগ। জীবনে এক বার এ মাঠে খেলার স্বপ্ন দেখেন অনেকেই। সে সবই আলোচনা করেছেন গুজরাতের ক্রিকেটাররা।