গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে ডান হাতে চোট পান রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বোলার হর্ষল পটেল। তা নিয়েই খেলতে নামেন তিনি।
গ্রুপ পর্বে ভাল খেলেও কেন এলিমিনেটর থেকেই বিদায় নিতে হল লখনউকে? কারণ তুলে ধরলেন শাস্ত্রী।
আইপিএলের নিলামে কোনও দল তাঁকে কেনেনি। তাই সুযোগ পাওয়ার পরেও অতিরিক্ত চাপ নেননি রজত পাটীদার। নিজের শক্তির উপর ভরসা রেখেছেন।
বেঙ্গালুরুর হয়ে ডুপ্লেসি, কোহলীরা রান না পেলেও পাটীদারের শতরানে ম্যাচ জেতেন তাঁরা। তরুণ পাটীদারের ব্যাটিংয়ের প্রশংসা করেন কোহলী।
পন্থ অবশ্য গতবছরই মৃনাঙ্কের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছিলেন। যা প্রকাশ্যে আসে একটি চেক বাউন্স করার পরে।
সূত্রের খবর, আইপিএল খেলে ফিরে আসার পরে ‘এনওসি’ চাইতে যাবেন তিনি। বাংলা ছাড়ার ছাড়পত্র তাঁকে দেওয়া হয় কি না, সেটাই দেখার।
ব্যাট হাতে রজত পতিদার, বল হাতে হর্ষল পটেল। এলিমিনেটরে বেঙ্গালুরুকে জিতিয়ে দিলেন এই দুই ক্রিকেটারই।
রজতের দুরন্ত ইনিংসে ভর করেই আইপিএল ফাইনালের পথে এগিয়ে গেল বেঙ্গালুরু। কী ভাবে এমন আগ্রাসী শতরান, ম্যাচের পর জানালেন তরুণ ব্যাটার নিজেই।
অনূর্ধ্ব ২৫ ক্রিকেটাররা ভাল খেলেছে। মহসিন খান সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ও কত ভাল এবং ওর কতটা প্রতিভা রয়েছে।
হর্ষলের আঁটসাঁট বোলিংয়ের উত্তর খুঁজে পেলেন না লখনউয়ের ব্যাটাররা। ওভার প্রতি রান তোলার লক্ষ্য বাড়ল রাহুলদের। সেই চাপে ম্যাচ হারলেন তাঁরা।