প্রথম বল থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করা শুরু করেন কার্তিক। রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে এক ওভারে ২১ রান দিয়ে শুরু হয়। তার পর আর থামানো যায়নি তাঁকে। কোনও বোলারকে রেয়াত করলেন না তিনি। নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মাঠের চার দিকে শট খেললেন।
ম্যাচের সেরা কার্তিক ছবি: আইপিএল
তিনি যখন ব্যাট করতে নামেন তখন ৮৭ বলে ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছে দলের। সাজঘরে ফিরে গিয়েছেন ফ্যাফ ডুপ্লেসি, বিরাট কোহলীরা। দর্শকাসনে থাকা বেঙ্গালুরু সমর্থকরা হারের প্রতিক্ষা করছিলেন। কিন্তু সেখান থেকে খেলা ঘুরিয়ে দিলেন দীনেশ কার্তিক। কেন তাঁকে ফিনিশারের ভূমিকা আরসিবি দিয়েছে সেটা আরও এক বার প্রমাণ করলেন তিনি। এ বারের প্রতিযোগিতায় তিন ম্যাচে আউট হননি কার্তিক। রাজস্থানের বিরুদ্ধেও সেটাই করলেন। তাই আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের বিচারে ম্যাচের সেরা কার্তিক।
প্রথম বল থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করা শুরু করেন কার্তিক। রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে এক ওভারে ২১ রান দিয়ে শুরু হয়। তার পর আর থামানো যায়নি তাঁকে। কোনও বোলারকে রেয়াত করলেন না তিনি। নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মাঠের চার দিকে শট খেললেন। শাহবাজ আউট হয়ে যাওয়ার পরে হর্ষলকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জেতান তিনি। শেয পর্যন্ত ২৩ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন কার্তিক। মারেন সাতটি চার ও একটি ছক্কা।
ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে কার্তিক বলেন, ‘‘এ বছর নিজের প্রতি সুবিচার করছি। আমি কী করতে পারি সেটা সবাই দেখতে পাচ্ছে। নিজেকে বোঝাচ্ছি যে এখনও ফুরিয়ে যায়নি। যখন মাঠে নামি শান্ত থাকার চেষ্টা করি। কারণ মাথা ঠান্ডা থাকলে পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা যায়। সেটাই এই ম্যাচে করেছি। প্রস্তুতির দিকে নজর দিই। কঠোর অনুশীলন করি। তার ফল পাচ্ছি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy