বেস্ট মুহূর্ত
আলো ঝলমলে সন্ধ্যা। তারকাদের ছটায় বর্ণিল। ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যায় কাকে ছেড়ে কাকে দেখবেন! মঞ্চ থেকে দর্শকাসন তারায় তারায় খচিত। প্রতি মূহূর্তে জন্ম নিচ্ছে নতুন নতুন রং। সব বেস্ট মুহূর্তের ছবি এক সঙ্গে, এক পাতায়, এক ঝলকে।
খবরের দুনিয়ায় আনন্দবাজার অনলাইন কোথায় দাঁড়িয়ে এবং কী হতে চায়! ‘বছরের বেস্ট’ অনুষ্ঠানে বলছেন প্রধান সম্পাদক অভীক সরকার।
বছরের বেস্ট শিক্ষক তিমির মল্লিককে সম্মান জানাচ্ছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
তিন তারকা। ২০২২-এর বছরের বেস্ট অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তীর হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং অনির্বাণ ভট্টাচার্য (বছরের বেস্ট ২০২১)।
বাংলাদেশের অভিনেত্রী পরীমণির হাতে ‘বছরের বেস্ট’ সম্মান তুলে দিচ্ছেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত এবং সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম।
তাঁকে ‘সত্যজিৎ রায়’ সাজিয়েছিলেন সোমনাথ কুন্ডু। নতজানু হয়ে সেই ‘সোমনাথদা’র হাতে মানপত্র তুলে দিচ্ছেন অভিনেতা জিতু কমল। সাক্ষী চিত্রকর যোগেন চৌধুরী।
খেলাধুলায় বছরের বেস্ট তিতাসের হাতে পুরস্কার তুলে দেন রমাপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কোয়েল মল্লিক।
কাকে মঞ্চে ডাকছেন অনিন্দ্য আর সোহিনী?
শৌনক সেনের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন চিত্র পরিচালক অনীক দত্ত এবং শিল্পপতি হর্ষবর্ধন নেওটিয়া।
অভীক সরকার এবং রাখী সরকারের সঙ্গে বুদ্ধদেব-জায়া মীরা ভট্টাচার্য এবং কন্যা সুচেতনা ভট্টাচার্য।
দারুণ মুডে প্রসেনজিৎ। আঙুল তুলে কাকে ইঙ্গিত? ডান পাশে বসে মোহর (ঐন্দ্রিলা সেন)।
অধ্যাপিকা স্বাতী গঙ্গোপাধ্যায়কে পুরস্কার দিচ্ছেন রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায় এবং শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
প্রধান সম্পাদক বলতে উঠলেন। কাকে চুপ করাচ্ছেন সম্পাদক?
ঋগ্বেদের গানে অনুষ্ঠানের প্রারম্ভিক সুর বেঁধে দিলেন রূপম ইসলাম।
বাঙালি বিজ্ঞানী দেবশ্রী ঘোষকে সম্মান জানাচ্ছেন বিজ্ঞানী পার্থ মজুমদার এবং রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
‘অনু-সঙ্গে রত্নাবলী’! মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায় এবং মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় দর্শকাসনে সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
বছরের বেস্টের চোখে সেরা কে? সম্মান গ্রহণের পর প্রশ্নের মুখোমুখি ঋত্বিক চক্রবর্তী। উত্তর রয়েছে আনন্দবাজার অনলাইনের খবরে।
এক টেবিলে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের কিউরেটর জয়ন্ত সেনগুপ্ত, রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং জেনেসিস কর্ণধার উজ্জ্বল সিন্হা।
বছরের বেস্ট রসনা ব্যবসায়ী রনি মজুমদার। আনন্দবাজার অনলাইনের হয়ে পুরস্কার তুলে দিলেন অভিনেত্রী রাইমা সেন।
পরীর হাসিতে এ ভাবে মণি ঝরে!
মান্যবর-এর কর্ণধার রবি মোদীর হয়ে পুরস্কার নিলেন তাঁর পুত্র বেদান্ত মোদী। পুরস্কার তুলে দিলেন আর এক ব্যবসায়ী চন্দ্রশেখর ঘোষ এবং বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় তারকাখচিত দর্শকাসন। (সামনের সারিতে বাঁ দিক থেকে) ঋতাভরী, সুদেষ্ণা রায়, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, মহম্মদ সেলিম, শ্রীকান্ত মোহতা, হর্ষবর্ধন নেওটিয়া।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে করমর্দন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের। কী কথা হল দু’জনের?
সংসদের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী, বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় গলায় গলায়। তৃণমূলের নুসরতের সঙ্গে বিজেপির লকেট। সাক্ষী রইলেন যশ।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যার অনুষ্ঠান এক সূত্রে বেঁধে রেখেছিলেন এই দু’জনেই। অনিন্দ্য জানা এবং সোহিনী সেনগুপ্ত।
দল আলাদা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু বাবুল সুপ্রিয় আর লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে, রাজনীতিই শেষ কথা নয়।
দর্শকাসনে শোভন চট্টোপাধ্যায়, বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত।
কী শুনে উত্তমকুমারের মতো হাসি ঋত্বিকের মুখে।
পায়ের ছন্দে তিনি পারদর্শী, ছন্দ তাঁর শরীর জুড়েও।
মঞ্চে রূপমের সুরের মূর্ছনা।
অনুষ্ঠান শেষে মঞ্চে একসঙ্গে ‘বছরের বেস্ট’ সম্মান প্রাপকেরা। সঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের প্রধান সম্পাদক অভীক সরকার।
সরকার এবং শুভা, দু’জনেই প্রসন্ন।
শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলাপচারিতায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
অনুষ্ঠানে পাশাপাশি আসনে তৃণমূল বিধায়ক তথা কণ্ঠশিল্পী অদিতি মুন্সি এবং সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। পাশেই প্রযোজক শ্রীকান্ত মোহতা।
গল্পে মেতে অভিনেত্রী রাইমা সেন এবং কোয়েল মল্লিক।
দর্শকাসনে বসে অনুষ্ঠানে মগ্ন অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী।
সুরেলা সন্ধ্যা উপহার দিলেন রূপম ইসলাম।
বছরের বেস্ট অনুষ্ঠানে কবি শ্রীজাত।
‘বছরের বেস্ট ২০২২’-এর ট্রফি।
মঞ্চে আসছেন পার্থ মজুমদার। অপেক্ষায় অনিন্দ্য, দেবশ্রী, ব্রাত্য, সোহিনী।
আলোআঁধারির খেলায় মিলেমিশে রূপমের গলা।
আলাপনে অভীক সরকার।
বড্ড দেরি হয়ে গেল! যশকে নিয়ে ঢুকে তাই কি জিভ কাটলেন নুসরত?
অভীক সরকারের সঙ্গে সুবীর মিত্র এবং রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায়।
মঞ্চে তখন মধ্যমণি পরীমণিই।
শৌনককে পুরস্কার দিতে ডাকা হল হর্ষবর্ধন নেওটিয়া এবং অনীক দত্তকে।
এ পার বাংলা ও পার বাংলা, মধ্যিখানে আনন্দবাজার অনলাইন।
মঞ্চে উঠলেন সঞ্চালিকা।
বছরের বেস্ট সন্ধ্যাকে মাতিয়ে রেখেছিলেন কৌশিক দাস। পিয়ানোতে তাঁর আঙুলের ছোঁয়ায় মুগ্ধ অতিথিরা। বেহালা সঙ্গতে দেবাশিস কাটোয়ার, গিটারে সুপ্রিয় ভক্ত এবং অক্টোপ্যাডে মন্টু হরি।
একে একে ঘোষণা হবে বছরের বেস্টদের নাম। শুরু করছেন অনিন্দ্য এবং সোহিনী।
ফুটবল না ক্রিকেট? অ্যালভিটো আর রণদেবের গম্ভীর আলোচনা কী নিয়ে?
‘ফোন’ দেওয়া-নেওয়া। অনুপম এবং শৌনক।
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় থেকে অনুপম রায়। সবার নজরে তখন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
এক প্রজন্মের দুই সেরা অভিনেতা অনির্বাণ, ঋত্বিক। প্রসেনজিৎ ওঁদের দাদা না ভাই, না-জানলে বোঝা দায়!
কী করতে চান, বলছেন প্রধান সম্পাদক। মন দিয়ে শুনে রাখছেন সম্পাদক।
ভাবো বাঙালি... রূপমের নতুন গান প্রথম মঞ্চস্থ হল। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায়।
সবার সঙ্গে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠান দেখছেন প্রধান সম্পাদক।
রূপম, রূপসা কিসের চিন্তায়?
দু’জনে কূজনে।
সুদেষ্ণা রায়, অদিতি মুন্সী, রাইমা সেন, কোয়েল মল্লিক।
আলোআঁধারি মঞ্চে রূপমের কণ্ঠে বেদগান।
বুকের মাঝে আয়! পরীমণির হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়ার আগে ঋতুপর্ণা।
এমন হাসি কে ঝরালো দুই সঞ্চালকের মুখে?
ব্রাত্যকে কী দেখাচ্ছেন শোভন?
কে বলবে সেলিম ‘অড ম্যান আউট’!
যোগেন চৌধুরীর সামনে নতজানু জিতু কমল।
অনিন্দ্যর প্রশ্নে হেসেই কুটোপাটি বছরের বেস্ট তিতাস।
আপনি কি বিতর্কিত? প্রশ্ন শুনছেন পরীমণি। তাৎক্ষণিক উত্তর ছিল, ‘‘এখানে এসে আমি সম্মানিত।’’
হিরো এবং বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী। পিছনে প্রযোজক অতনু রায়চৌধুরী।
রাখী সরকারের সঙ্গে শ্রেয়সী চট্টোপাধ্যায়, জয়া গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বাতীকে কী দেখাচ্ছেন সোহিনী?
মজাচ্ছলে বছরের বেস্টকে বরণ সোহিনীর।
সেলিমের সঙ্গে কি পরীমণির পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন ঋতুপর্ণা?
রনি অভিনয় শিখছেন? না কি রান্না শিখছেন ঋত্বিক?
বাংলা নাটকের দুই প্রজন্ম। রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, অনির্বাণ ভট্টাচার্য।
অভীকবাবুকে দেখে এমন অদ্ভুত ভঙ্গিতে কেন শোভন?
সাদা-সাদা, কালা-কালা! পরিচালক এবং অভিনেতার মধ্যে কী নিয়ে বাক্যালাপ?
রেড কার্পেটে একটু পরেই পড়তে শুরু করবে অতিথিদের পা। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় অভ্যর্থনার প্রস্তুতি।
ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন?
বছরের বেস্ট রবি মোদীর নাম ঘোষণা করছেন সোহিনী।
‘বছরের বেস্ট’-এর মানপত্র।
তারায় তারায় খচিত
-
বেস্ট মূহূর্ত
-
চল+চিত্র
-
রেড কার্পেট
বছরের বেস্ট
আমাদের পার্টনার্স
১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করছে এই প্রতিষ্ঠান।