আপনার আয় ডিভিডেন্ড ধরেও যদি করযোগ্য না হয় তাহলে কিন্তু ফেরত পেতে পারেন কিছু টাকাও! অবাক হচ্ছেন? দেখে নেওয়া যাক কেন।
উল্লেখ্য, ক্রিসিল রেটিং যত কম, তত ভাল।
উল্লেখ্য, ক্রিসিল রেটিং যত কম, তত ভাল। রেটিং হয় ১ থেকে ৫।
একবার দেখে নেওয়া যাক এই ধারণা কতটা সত্যি এবং এই ভয় তাড়ানোর কোনও মন্ত্র রয়েছে কি না।
সাবধানে থাকুন। খরচ কমিয়ে চলাও আপনার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
অঙ্ক কষার ভুলে অথবা বাজারের খারাপ হালের কারণে আপনার আয় কিন্তু নিরাশার কারণ হতে পারে। আজ ঠিক এই কথাটি নিয়েই আলোচনা করা হল।
আপৎকালীন অবস্থা সামলাতে হবে ভেবে খুব বেশি মাত্রায় টাকা রেখেছেন কি?
শেয়ার বাজারের সূচক যে যে শেয়ারের দাম নিয়ে তৈরি হয়, সেই সেই শেয়ারে বিনিয়োগ করে এই সব ফান্ড।
শেয়ার বাজারে টাকা ঢালা আর তার হদিশ রাখা সহজ নয়। কিন্তু ঋণপত্রের তুলনায় শেয়ারের দামের ওঠা পড়ার কারণ বোঝা তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি সোজা।
ঋণপত্র থেকে আয়ের অঙ্কটা একটু কঠিন। কারণ, এখানে দু’ধরনের আয়ের কথা আমরা শুনতে পাই। আর সমস্যাটা তৈরি হয় সেখানেই।আজ বরং এই দুই আয়ের ফারাকটা বুঝে নেওয়া যাক।