১৯৮৫ সালে ‘কালি’ তৈরি শুরু করে ভারত। প্রথমে এর কর্মক্ষমতা সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানানো হয়নি। শিল্পের প্রয়োজনে ভারত নতুন প্রযুক্তির লিনিয়ার ইনজেক্টর তৈরি করছে বলে জানানো হয়েছিল। ভারতের সশস্ত্র বাহিনীতে কালির অন্তর্ভুক্তি হওয়ার পর গোটা বিশ্বের টনক নড়ে। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্রকে আকাশেই ঝলসে দেওয়ার অস্ত্র তৈরি করে ফেলেছে ভারত। (প্রতীকী ছবি)
লেজার অস্ত্র দিয়েও ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা যায়। কিন্তু লেজার রশ্মি ক্ষেপণাস্ত্রে আঘাত করে তাতে ছিদ্র তৈরি করে সেটিকে ধ্বংস করে। এই পদ্ধতি সময় সাপেক্ষ। কালি-৫০০০ যে মাইক্রোওয়েভ বিকিরণ ছাড়ে, তা ছুটন্ত ক্ষেপণাস্ত্রের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেপণাস্ত্রটি ঝলসে যাবে। চোখের নিমেষে আকাশেই ধ্বংস হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি)
পাকিস্তান তো বটেই, চিনও কালি মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমকে বিপজ্জনক হিসেবে দেখতে শুরু করেছে। শুধু ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে নয়, প্রতিপক্ষের আকাশসীমায় হামলা চালাতেও কালি-৫০০০ কার্যকরী। মাইক্রোওয়েভ বিকিরণকে কাজে লাগিয়ে যে ভাবে ধ্বংসলীলা চালাতে সক্ষম ভারতের এই অত্যাধুনিক অস্ত্র, তাতে মহাকাশে ভাসমান কৃত্রিম উপগ্রহ ধ্বংস করাও সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy