Advertisement
৩০ অক্টোবর ২০২৪
Sri Lanka Crisis

Sri Lanka Crisis: ইস্তফা দিচ্ছেন না শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মহিন্দা, জল্পনা উড়িয়ে বার্তা কার্যালয়ের

শ্রীলঙ্কার বর্তমান আর্থ-সামাজিক দুর্দশার জন্য আন্দোলনকারী জনগণ অবশ্য প্রেসিডেন্ট গোতাবায়াকেই দায়ী করছে।

শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী  মহিন্দা রাজাপক্ষে।

শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মহিন্দা রাজাপক্ষে। ফাইল চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
কলম্বো শেষ আপডেট: ০৪ এপ্রিল ২০২২ ০০:০১
Share: Save:

জনরোষের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে পারেন মহিন্দা রাজাপক্ষে। এই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে ছিল। তার মধ্যেই এই ঘটনার সত্যতা অস্বীকার করল তাঁর কার্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় রবিবার একটি বিবৃতি জারি করে ইস্তফা দেওয়ার ঘটনাকে গুজব বলেই জানিয়েছে। দেশে চলতে থাকা অবিরাম অসন্তোষের মধ্যে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের সঙ্গে দেখা করেন মহিন্দা। এর পরই তাঁর পদত্যাগের জল্পনা আরও বাড়ে।

এমন জল্পনাও চলছিল যে, সংশ্লিষ্ট সমস্ত দল একমত হলে জাতীয় সরকার গঠনের পরিকল্পনা করা হতে পারে। এই নিয়ে লাগাতার বৈঠক চলছে বলেও কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছিল। তবে সেই সমস্ত জল্পনাতেই রাশ টানল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান আর্থ-সামাজিক দুর্দশার জন্য আন্দোলনকারী জনগণ অবশ্য প্রেসিডেন্ট গোতাবায়াকেই দায়ী করছে। তাঁর পদত্যাগের দাবিতেও সরব হয়েছেন জনতার বড় অংশ।

সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তায় নেমেছে পড়ুয়ারাও। শনিবারই অসন্তোষের আগুন দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়া রুখতে গোটা দ্বীপরাষ্ট্রে সমস্ত নেটমাধ্যম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় সরকার। জারি করা হয় কার্ফুও। কিন্তু রবিবার কার্ফু উপেক্ষা করেই পথে নামেন পড়ুয়ারা। এমনকি কাঁদানে গ্যাসেও কোনও থামানো যাচ্ছে না প্রতিবাদী জনগণকে।

চরম অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে প়ড়ে শ্রীলঙ্কায় খাদ্য, জ্বালানি থেকে জীবনদায়ী ওষুধ, সব কিছুরই হাহাকার পড়ে গেছে। প্রতিবেশীকে সঙ্কটের হাত থেকে বাঁচাতে মোদী সরকার জ্বালানি এবং অর্থ সাহায্য করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ঠ নয়। আর্ন্তজাতিক স্তরেও সেরকম আশানুরূপ অর্থ সাহায্য মেলেনি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে শ্রীলঙ্কা সরকারের পতন হয় না কলম্বো আবার ঘুরে দাঁড়ায়, সারা বিশ্বের নজর এখন সেই দিকেই।

জনরোষের হাত থেকে সরকারকে বাঁচাতে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে পারেন মহিন্দা রাজাপক্ষে। এই নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে ছিল। তার মধ্যেই এই ঘটনার সত্যতা অস্বীকার করল তাঁর কার্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় রবিবার একটি বিবৃতি জারি করে ইস্তফা দেওয়ার ঘটনাকে গুজব বলেই জানিয়েছে। দেশে চলতে থাকা অবিরাম অসন্তোষের মধ্যে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের সঙ্গে দেখা করেন মহিন্দা। এর পরই তাঁর পদত্যাগের জল্পনা আরও বাড়ে।

এমন জল্পনাও চলছিল যে, সংশ্লিষ্ট সমস্ত দল একমত হলে জাতীয় সরকার গঠনের পরিকল্পনা করা হতে পারে। এই নিয়ে লাগাতার বৈঠক চলছে বলেও কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছিল। তবে সেই সমস্ত জল্পনাতেই রাশ টানল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান আর্থ-সামাজিক দুর্দশার জন্য আন্দোলনকারী জনগণ অবশ্য প্রেসিডেন্ট গোতাবায়াকেই দায়ী করছে। তাঁর পদত্যাগের দাবিতেও সরব হয়েছেন জনতার বড় অংশ।

সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তায় নেমেছে পড়ুয়ারাও। শনিবারই অসন্তোষের আগুন দেশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়া রুখতে গোটা দ্বীপরাষ্ট্রে সমস্ত নেটমাধ্যম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় সরকার। জারি করা হয় কার্ফুও। কিন্তু রবিবার কার্ফু উপেক্ষা করেই পথে নামেন পড়ুয়ারা। এমনকি কাঁদানে গ্যাসেও কোনও থামানো যাচ্ছে না প্রতিবাদী জনগণকে।

চরম অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে পড়ে শ্রীলঙ্কায় খাদ্য, জ্বালানি থেকে জীবনদায়ী ওষুধ, সব কিছুরই হাহাকার পড়ে গেছে। প্রতিবেশীকে সঙ্কটের হাত থেকে বাঁচাতে মোদী সরকার জ্বালানি এবং অর্থ সাহায্য করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ঠ নয়। আর্ন্তজাতিক স্তরেও সেরকম আশানুরূপ অর্থ সাহায্য মেলেনি। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে শ্রীলঙ্কা সরকারের পতন হয় না কলম্বো আবার ঘুরে দাঁড়ায়, সারা বিশ্বের নজর এখন সেই দিকেই।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE