২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ খুন হন।
একুশে বইমেলার বাইরে রাতে সন্দেহভাজন মৌলবাদীদের হাতে লেখক অভিজিৎ রায় খুন হন। ধারালে অস্ত্র দিয়ে প্রকাশ্যে কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। আনসারুল্লা বাংলা নামে একটি স্বঘোষিত জঙ্গি সংগঠন অভিজিৎকে খুনের দায় স্বীকার করে। তাদের ট্যুইটারে স্পষ্ট, বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই তারা অভিজিতের গতিবিধি নজরে রেখেছিল।
২৯ মার্চ, ২০১৫ খুন হন।
বয়স ২৭। আমিও অভিজিৎ, নিজের ফেসবুকের পাতায় লিখেছিলেন তিনি। একুশের বইমেলায় অভিজিৎ খুন হওয়ার পরে ধর্মান্ধতা-বিরোধী সুর চড়িয়ে দিয়েছিলেন বেশ কয়েক ধাপ। সেই অভিজিৎ-হত্যার এক মাসের মাথায় ঢাকার রাজপথে খুন হন তিনি। এই উঠতি লেখক অভিজিতের মতোই বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তাধারার পক্ষে সওয়াল করে একটি ব্লগ চালাতেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লেখালিখিও করতেন ‘কুৎসিত হাঁসের ছানা’, এই ছদ্মনামে।
১২ মে, ২০১৫ খুন হন।
মাত্র এক দিন আগেই ফেসবুকে ব্লগার অভিজিৎ রায় এবং ওয়াশিকুর রহমানের হত্যার প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন তিনি। পর দিন সকালেই তার মাসুল দিতে হল মুক্তমনা ব্লগের আর এক লেখক অনন্তবিজয় দাসকে। যাঁদের নৃশংস খুনের প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি, ঠিক তাঁদের মতোই প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে খুন করা হল অনন্তকে।
৭ অগস্ট, ২০১৫ খুন হন।
নিলয় চট্টোপাধ্যায় ওরফে নিলয় নীল (৪০)-কে ঢাকার খিলগাঁও এলাকায় তাঁর বাড়িতে ঢুকে খুন করা হয়। তিনি উগ্র ধর্মীয়বাদীদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করতেন। তিনি গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে সক্রিয় ভাবে যুক্ত ছিলেন। সেকারণেই তাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কেউ দায় স্বীকার করেনি।
এই সংক্রান্ত আরও খবর:
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy