Advertisement
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
R G Medical College And Hospital Incident

রাজ্যে জাতীয় মহিলা কমিশনের দুই প্রতিনিধি, লালবাজারের পর যাবেন নিহত চিকিৎসকের বাড়িতে

আরজি কর-কাণ্ডে তদন্তের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের দুই প্রতিনিধি। সোমবার লালবাজারে কলকাতার পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করার কথা তাঁদের।

গ্রাফিক: সনৎ সিংহ।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০২৪ ১৬:৪২
Share: Save:

আরজি কর-কাণ্ডে তদন্তের গতিপ্রকৃতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের দুই প্রতিনিধি। সোমবার কলকাতা বিমানবন্দরে নেমে লালবাজারের উদ্দেশে রওনা দেন তাঁরা। লালবাজারে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং অন্য শীর্ষ পুলিশকর্তাদের সঙ্গে দেখা করার কথা তাঁদের। আরজি কর-কাণ্ডে তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানতেই ওই দুই প্রতিনিধি লালবাজারে গিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। সোমবারই নিহত যুবতী চিকিৎসকদের বাড়িতে যাবেন তাঁরা।

সোমবার আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণের পরে খুন হওয়া মহিলা চিকিৎসকের বাড়িতে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিবারের সঙ্গে কথা বলে মমতা বলেন, ‘‘রবিবারের মধ্যে পুলিশ তদন্ত শেষ করতে না পারলে সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়া হবে।’’ সোমবার বেলাতেই অবশ্য একটি ফেসবুক পোস্টে কলকাতা পুলিশের তরফে জানানো হয়, “আন্তরিক সততা এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে তদন্ত চলছে। এই নারকীয় ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমরা এক জনকে গ্রেফতার করেছি তথ্যপ্রমাণ-সহ। আরও কেউ ঘটনায় জড়িত ছিল কি না, সে বিষয়েও তদন্ত চলছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে।”

এই পরিস্থিতিতে তদন্তের অগ্রগতি জানতে কলকাতায় এলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের দুই প্রতিনিধি। একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার আরজি কর হাসপাতালেও যেতে পারেন তাঁরা। পুলিশ এবং নিহত চিকিৎসকের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পর সবিস্তার রিপোর্ট দিল্লিতে পাঠাবেন দুই প্রতিনিধি। এর আগে সন্দেশখালিকাণ্ড-সহ রাজ্যের একাধিক ঘটনায় জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মার সঙ্গে সরাসরি সম্মুখসমরে জড়িয়েছিল রাজ্যের তৃণমূল সরকার। সোমবার অবশ্য রেখা কলকাতায় আসেননি। এসেছেন রেখার দুই প্রতিনিধি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE