—প্রতীকী ছবি
বাগুইআটি-কাণ্ডে আরও সাত জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শনিবার ধৃতদের আদালতে তোলা হলে সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
বিজয়া দশমীর রাতে শাসকদলের অভ্যন্তরীণ গোলমালে রক্তপাত হয়েছিল বাগুইআটি থানার জগৎপুরের চড়কতলায়। এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে বিধাননগর পুরনিগমের তৃণমূল কাউন্সিলর তথা রাজারহাট গোপালপুর বিধানসভা কেন্দ্রের যুব তৃণমূল নেতা দেবরাজ চক্রবর্তীর অনুগামীদের উপরে হামলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল সাংসদ দোলা সেনের বিরুদ্ধে। দেবরাজ ‘ঘনিষ্ঠ’ মলয় চক্রবর্তীর স্ত্রী রূপা চক্রবর্তী পুলিশে অভিযোগ করেন, সুরজিৎ আমিন (ছোট্টু) দলবল-সহ আগ্নেয়াস্ত্র হাতে তাঁর স্বামী এবং ছেলের উপরে হামলা করে। থানার সিভিক ভলান্টিয়ার সোমনাথ দাস তাঁদের বাঁচাতে গেলে তিনিও আক্রান্ত হন। এখনও এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সোমনাথ। এ দিন তাঁর ভাই মৃন্ময় দাস জানান, মুখে অস্ত্রোপচারের পরে আগামী সপ্তাহে দাদার সেলাই কাটা হবে।
খুনের চেষ্টার অভিযোগে রুজু হওয়া মামলায় সুরজিৎ মণ্ডল (কারখানা বাবু) নামে এক জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শনিবার নদিয়া থেকে দু’জন এবং বাগুইআটি থেকে পাঁচ জন গ্রেফতার হয়েছে। ধৃতদের নাম সাধন সরকার, উজ্জ্বল বিশ্বাস (খটাস বুড়ো), কার্তিক মাজি, সমরেশ, বোম বাপ্পা, অভিজিৎ কোলে (টুকলাই) এবং কালু। মূল অভিযুক্ত সুরজিৎ আমিন এখনও অধরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy