এ দেশে এখনও টেস্টটিউব বেবি-র সাফল্যের হার ৩০ শতাংশে ঠেকে রয়েছে। অথচ সেই হারটা ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ হওয়ার প্রত্যাশা ছিল। মনে করা হয়েছিল, যত দিন যাবে, টেস্টটিউব বেবি অর্থাৎ ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের খরচ কমবে। কিন্তু সেটাও তেমন উল্লেখযোগ্য হারে হয়ে ওঠেনি। এই সংক্রান্ত শারীরিক ধকলও কমেনি। এই আক্ষেপ বন্ধ্যত্ব বিশেষজ্ঞ বৈদ্যনাথ চক্রবর্তীর। শুক্রবার ইনফোকম ২০১৬-য় দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অগ্রগতি সংক্রান্ত এক আলোচনাসভায় তিনি আক্ষেপ করেন, ‘‘দেশের প্রথম টেস্টটিউব বেবি কানুপ্রিয়ার ৩৮ বছর বয়স হল ২০১৬-য়। মাঝখানের এই এতগুলো বছরে বন্ধ্যত্বের ক্ষেত্রে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতি এখানে যতটা প্রত্যাশিত ছিল, ততটা হয়ে ওঠেনি। বরং গত ১০-১৫ বছরে বিষয়টা অনেকটাই থমকে রয়েছে।’’
স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সামগ্রিক অগ্রগতির জন্য তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থার ওপরে জোর দেওয়ার কথা বলেন বৈদ্যনাথবাবু। ‘ইলেকট্রনিক হেল্থ রেকর্ড সিস্টেম’ সমস্ত স্তরে চালু করা কতটা জরুরি, উল্লেখ করেন সে কথাও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy