নির্ধারিত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকারা ন্যায্য বেতন পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ তুলল উস্তি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। শুধু অভিযোগ নয়, ইতিমধ্যে রাস্তায় নেমে আন্দোলনও করেছে তারা।
সংগঠনের রাজ্য সম্পাদিকা পৃথা বিশ্বাস জানান, নিয়ম অনুযায়ী প্রাথমিকের প্রত্যেক শিক্ষক-শিক্ষিকাকেই উচ্চ মাধ্যমিকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। সেই সঙ্গে থাকতে হবে প্রশিক্ষণও। যে-সব শিক্ষক বা শিক্ষিকার ওই যোগ্যতা ছিল না, তাঁরা ইতিমধ্যে সেটা অর্জন করে নিয়েছেন। অথচ তাঁদের বেতন দেওয়া হচ্ছে মাধ্যমিক যোগ্যতার কাঠামো অনুযায়ী। পৃথাদেবী জানান, নিয়ম অনুযায়ী যোগ্যতা (উচ্চ মাধ্যমিকে ৫০ শতাংশ এবং প্রশিক্ষণ) থাকলে পে ব্যান্ড ৯৩০০ থেকে ৩৫,৮০০ টাকা। গ্রেড পে ৪২০০ টাকা। কিন্তু তাঁরা পাচ্ছেন মাধ্যমিক যোগ্যতার বেতন-কাঠামো। সেখানে পে ব্যান্ড ৫৪০০ থেকে ২৫,৮০০ টাকা।
গ্রেড পে ২৬০০ টাকা। অন্যান্য রাজ্যে সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হওয়ার আগে যে-সব নতুন শিক্ষক কাজে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা পাচ্ছেন ২৯ হাজার টাকা। অথচ এ রাজ্যে প্রাথমিক স্তরে কাজে যোগ দিলে শিক্ষকেরা পাচ্ছেন মোটে ১৮ হাজার! শিক্ষকদের পাশাপাশি বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নানও এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy