পঞ্চায়েত ভোটের তিনটি স্তরেই শাসকদল তৃণমূলের একচ্ছত্র আধিপত্য। সবক’টি জেলা পরিষদই দখল করেছে তৃণমূল। যে উত্তরবঙ্গে বিজেপি শেষ দু’টি বড় ভোটে তৃণমূলকে টেক্কা দিয়েছে, সেখানেও এ বার পর্যুদস্ত গেরুয়া শিবির।
গ্রাম পঞ্চায়েতে ৬৩,২২৯ আসনের মধ্যে ৮,০০২টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৭,৯৪৪টি আসনে।
পঞ্চায়েত সমিতিতে ৯,৭৩০ আসনের মধ্যে ৯৯১টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৯৮১টি আসনে। অন্যরা জিতেছে ১০টি আসনে।
শনিবার রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট হয়। ভোটের দিনে হিংসায় মৃত্যু হয় ১৮ জনের।
ভোটে সন্ত্রাসের পাশাপাশি ব্যালট বাক্স লুট, তাতে জল ঢেলে দেওয়া, আগুন লাগানোর অভিযোগও উঠেছে। বহু বুথে ছাপ্পা ভোটেরও অভিযোগ উঠেছে।
ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় ভোটগণনা করা হবে। প্রতি গণনাকেন্দ্রে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। সঙ্গে থাকবে রাজ্য পুলিশও।
অশোকনগরে সিপিএম এজেন্টকে মেরে গণনাকেন্দ্র থেকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ।
বারাবনী ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির ২৩টি আসনেই জয়ী হল তৃণমূল।
বিরোধীশূন্য পশ্চিম বর্ধমান জেলা পরিষদও, ১৮টি আসনেই জয়ী তৃণমূল।