শামির প্রথম বলটাই ছিল স্বপ্নের মতো। গুড লেংথে পড়ে শেষ মুহূর্তে বাইরের দিকে সুইং করে বল। সামনের পায়ে খেলার চেষ্টা করেন রাহুল। ব্যাটের কোনায় লেগে বল যায় উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েডের কাছে। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলেও ডিআরএস-এর পরে সিদ্ধান্ত বদল করতে বাধ্য হন তিনি। দ্বিতীয় ওভারে শামির শিকার হন ডিকক।
দুরন্ত বল করেছেন শামি ছবি: টুইটার।
ম্যাচ হয়তো জেতালেন রাহুল তেওয়াটিয়া-ডেভিড মিলার জুটি, কিন্তু এই জয়ের ভিত রাখেন মহম্মদ শামি। গুজরাত টাইটান্সের এই জোরে বোলারের প্রথম স্পেল কোমর ভেঙে দেয় লোকেশ রাহুলদের। লখনউ সুপার জায়ান্টসের টপ অর্ডার রান পায়নি। তার ফলেই ১৫৮ রানের মধ্যে আটকে যান রাহুলরা। নইলে জেতা সহজ হত না গুজরাতের। ভারতের হয়ে খুব বেশি সাদা বলের ক্রিকেট খেলেন না শামি। তার মধ্যে উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য আদর্শ ছিল। সেই উইকেটে টেস্ট লেংথে বল করে উইকেট তোলেন শামি। সেটা মোটেই সহজ ছিল না। তাই আনন্দবাজার অনলাইনের বিচারে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার মহম্মদ শামি।
শামির প্রথম বলটাই ছিল স্বপ্নের মতো। গুড লেংথে পড়ে শেষ মুহূর্তে বাইরের দিকে সুইং করে বল। সামনের পায়ে খেলার চেষ্টা করেন রাহুল। ব্যাটের কোনায় লেগে বল যায় উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েডের কাছে। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলেও ডিআরএস-এর পরে সিদ্ধান্ত বদল করতে বাধ্য হন তিনি। দ্বিতীয় ওভারে শামির শিকার হন ডিকক। তাঁর বল উইকেটে পড়ে ভিতরের দিকে ঢুকে আসে। ডিককের ব্যাট ও প্যা়ডের ফাঁক দিয়ে গিয়ে লাগে উইকেটে। আউট হওয়ার পরে ডিককের মুখ দেখে মনে হচ্ছিল তিনি ধরতেই পারেননি যে বল অতটা ভিতরে ঢুকবে।
শামির ছন্দ দেখে তাঁকে পর পর তিন ওভার করিয়ে দেন অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্য। তাঁর সেই সিদ্ধান্তের ফল মেলে। মনীশ পাণ্ডের ক্ষেত্রে ডিককের আউটের রিপ্লে দেখা যায়। যদিও ডিকক বাঁ হাতি ও মনীশ ডান হাতি ব্যাটার। গুড লেংথে পড়ে একই ভাবে ব্যাট ও প্যাডের মাঝ দিয়ে বল গিয়ে উইকেটে লাগে। শেষ পর্যন্ত ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন শামি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy