দুবাইয়ে এর আগে গ্রুপ পর্বে খেলেছে নিউ জ়িল্যান্ড। এ বার সেই মাঠেই খেলবে ফাইনালে। প্রতিপক্ষ ভারত। গ্রুপ পর্বে তাদের বিরুদ্ধেই খেলেছিলেন রাচিন রবীন্দ্রেরা। কিন্তু ফাইনালে দুবাইয়ে খেলতে নামার আগে পিচ নিয়ে অন্ধকারে তাঁরা। বুঝতেই পারছেন না দুবাইয়ের পিচ কেমন হতে পারে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে একই গ্রুপে ছিল ভারত এবং নিউ জ়িল্যান্ড। সেই দুই দলই এ বার খেলবে ফাইনালে। তার আগে রাচিন বলেন, “দুবাইয়ের পিচ কেমন হবে জানি না। ভারতের বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে বল ঘুরছিল। কিন্তু আগের দিনের ম্যাচে বল সে ভাবে ঘোরেনি। আমাদের পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। রবিবার দ্রুত সেই কাজটা করতে হবে।”
সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ১০৮ রান করেন রাচিন। তিনি এবং কেন উইলিয়ামসন (১০২) মিলে দলকে ৩৬২ রান তুলতে সাহায্য করেন। সেই রান তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা শেষ হয়ে যায় ৩১২ রানে। ৫০ রানে হারতে হয় তাদের। বৃথা যায় ডেভিড মিলারের ৬৭ বলে করা শতরান।

গ্রাফিক: আনন্দবাজার ডট কম।
আরও পড়ুন:
ভারতের বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে যদিও রান পাননি রাচিন। তিনি বলেন, “ব্যাট করতে নামলে আউট হবেই। আশা করব ফাইনালে বেশি ক্ষণ ব্যাট করতে পারব। দলের জন্য ভাল খেলতে চাই। কোনও প্রতিযোগিতা খেলতে নামলে, আমরা প্রথম চারটি দলের মধ্যে থাকার চেষ্টা করি। শেষ কয়েক বছরে ধারাবাহিক ভাবে আমরা সেটা করতে পারছি। নিজেদের প্রস্তুতি নিয়েও আমরা খুশি। এখানে আমরা আগেই চলে এসেছিলাম। সেটাই এখন ভাল খেলতে সাহায্য করছে।”
রবিবার দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে ভারত এবং নিউ জ়িল্যান্ড। গ্রুপ পর্বে এই দুই দলের লড়াইয়ে জিতেছিল ভারত। রবিবার যে জিতবে ট্রফি তাদের।