তাঁর জীবন নিয়ে সিনেমা হোক চাননি মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ‘আজহার’ রিলিজের দু’দিন আগে এ কথা জানিয়েছেন স্বয়ং আজহার।
তাঁর জীবন নিয়ে সিনেমা মানেই অনেক ওঠা-পড়ার কাহিনি, ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসের সব থেকে কলঙ্কময় অধ্যায়কে তুলে ধরার গল্প। এটাই নাকি চাননি তিনি। প্রযোজকদের অনেক বোঝানোর পর এবং আজহারের দাবি মেনে বেশ কিছু বিষয় সিনেমা থেকে বাদ দেওয়ার পরই নাকি রাজি হন তিনি। যদিও এই সিনেমা রিলিজের আগেই তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সঙ্গিতা বিজলানি এবং প্রাক্তন ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকর ফিল্মে তাঁদের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। বিষয়টা গড়িয়েছিল আদালত পর্যন্ত।
শোনা গিয়েছে নিজের চরিত্র নিয়ে সন্দীহান হয়ে আজহারকে ফোনও করেছিলেন সঙ্গিতা। আজহার বলেছেন, ‘‘স্ক্রিপ্ট পড়ার পর আমাকে অনেক বোঝানো হয়েছে নির্মাতাদের তরফে। আমি অনেক কিছুই পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছিলাম। যেটা ওঁরা মেনে নিয়েছিলেন।’’ তবে সঙ্গিতা বিজলানি যে নিজের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন সেই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন আজহার। তিনি বলেন, ‘‘আমার মনে হয় না তেমন কিছু হবে। আমি রিপোর্ট পড়েছি কিন্তু তার মধ্যে কতটা সত্যতা রয়েছে আমার জানা নেই।’’
‘আজহার’ সিনেমায় দেখানো হয়েছে তাঁর ক্রিকেট জীবনের নানা ওঠা-পড়া। বিশেষ করে তাঁর অধিনায়কত্বে ভারতীয় দলের কঠিন সময়, ১৯৯০-এর ভারতীয় দল। এর মধ্যেই রয়েছে ২০০০ সালে ম্যাচ গড়াপেটায় উত্তাল হওয়া ভারতীয় ক্রিকেটের সেই নক্কারজনক সময়। ইমরান হাশমি, এই সিনেমায় আজহারের ভূমিকায় অভিনয় করছেন। সঙ্গে রয়েছেন প্রাচী দেশাই, নার্গিস ফকরি, লারা দত্তরা।
আরও খবর
পাঁচ বছর পর আজহারকে ফোন করলেন সঙ্গীতা! কিন্তু কেন?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy