নীরজ চোপড়া। —ফাইল চিত্র।
প্যারিস অলিম্পিক্সের সোনা জিততে পারেননি নীরজ চোপড়া। তাঁকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন পাকিস্তান আরশাদ নাদিম। তবু বিজ্ঞাপনের বাজারে তুঙ্গে ভারতীয় জ্যাভলিন থ্রোয়ারের চাহিদা। অন্তত আটটি নতুন বাণিজ্যিক সংস্থা নীরজকে প্রচারের মুখ হিসাবে পেতে চায়।
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে সোনা জয়ের পর বিজ্ঞাপনের বাজারে তুমুল চাহিদা তৈরি হয়েছিল নীরজের। বিরাট কোহলি, মহেন্দ্র সিংহ ধোনি, রোহিত শর্মার মতো কয়েক জন ক্রিকেটারের পর খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা ছিল নীরজের। ক্রিকেট ছাড়া অন্য খেলাগুলির সঙ্গে যুক্ত খেলোয়াড়দের মধ্যে তাঁর চাহিদাই ছিল সর্বোচ্চ। টোকিয়ো অলিম্পিক্সের পর ২৪টি সংস্থা বিজ্ঞাপনী চুক্তি করেছিল নীরজের সঙ্গে। প্যারিসে রুপো পেলেও তাঁর চাহিদা কমেনি। উল্টে বৃদ্ধি পেয়েছে। সূত্রের খবর, সব মিলিয়ে ৩২টি সংস্থা তাঁকে বিপণন দূত হিসাবে পেতে চায়। বছরে ৪ কোটি টাকা থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকা তাঁর জন্য খরচ করতে রাজি সংস্থাগুলি। মনে করা হচ্ছে, প্যারিস অলিম্পিক্সের আগে বিজ্ঞাপন বাবদ নীরজ যা আয় করতেন, ২০২৪ সালের শেষে সেই আয় অন্তত ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
নীরজের সব কিছুর দেখভাল করে জেএসডব্লিউ স্পোর্টস। সংস্থার সিওও দিব্যাংশু সিংহ বলেছেন, ‘‘নীরজের সঙ্গে ২১ ব্র্যান্ডের চুক্তি রয়েছে। মোট ২৪টি পণ্যের প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। দেশীয় সংস্থা ছাড়াও নীরজের স্পনসর হিসাবে রয়েছে একাধিক বিদেশি সংস্থা। ৪০-৫০ শতাংশ মতো বৃদ্ধি পেয়েছে নীরজের চাহিদা। গত বছর পর্যন্ত বিজ্ঞাপন প্রতি বছরে ৩ কোটি টাকা পেত নীরজ। এ বার অন্তত ৪ কোটি টাকা করে পাবে বলে আমাদের ধারণা।’’
বিজ্ঞাপনের বাজারে হার্দিক পাণ্ড্য, সূর্যকুমার যাদবের মতো ক্রিকেটারদের আগেই পিছনে ফেলে দিয়েছেন নীরজ। খেলোয়াড়দের মধ্যে বিজ্ঞাপনের বাজারে চাহিদার নিরিখে প্যারিস অলিম্পিক্সের আগে পর্যন্ত পঞ্চম স্থানে ছিলেন নীরজ। মনে করা হচ্ছে, বছরের শেষে তিনি প্রথম তিনের মধ্যে চলে আসবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy