(ছবি সৌজন্য: পৌলমী মল্লিক কুণ্ডু)
বর্ষাকাল মানেই তো হরেক রকম পাঁপড়ের সম্ভার। আর আমার ছোটবেলায় সেই সম্ভারে সাবুর পাঁপড় থাকতই। ভীষণ মুচমুচে আর খাস্তা এই পাঁপড়ের স্বাদ খাবার পরেও জিভে লেগে থাকত। এখনও বর্ষা যদিও নামেনি তেমন, তবুও বৃষ্টি তো ইতিউতি হয়েই চলেছে। তাই সন্ধ্যেবেলা অপিস থেকে ফিরে আয়েস করে চায়ের সঙ্গে যদি কড়া করে ভাজা লালচে আর খাস্তা সাবুর বড়া মেলে, তা হলে কেমন হবে?
উপকরণ:
সাবু— ২ কাপ
আলু— ২টি
পেঁয়াজ— ১টি (ছোট)
টোম্যাটো— ১টি
আদা— এক টুকরো
কাঁচা লঙ্কা— ৪টি
লঙ্কা গুঁড়ো— ১ চা চামচ
নুন— স্বাদ মতো
ধনে গুঁড়ো— ১ চা চামচ
জিরে গুঁড়ো— ১ চা চামচ
গার্লিক পাউডার— আধ চা চামচ
আমচুর পাউডার— আধ চা চামচ
চাট মশলা— ১ টেবিল চামচ
ধনে পাতা— এক আঁটি
পাতি লেবু— ১টি
কর্নফ্লাওয়ার— ৩ টেবিল চামচ
সাদা তেল— ১ কাপ
প্রণালী:
সাবু সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। আলু সেদ্ধ করে চটকে নিন। পেঁয়াজ ও টোম্যাটো মিহি করে কুচিয়ে নিন। আদা বেটে রাখুন। ভেজানো সাবু জল থেকে তুলে আরও এক বার পরিষ্কার জলে ধুয়ে নিন। এ বার সাবু জল ঝরিয়ে রাখুন। একটি বড় বাটিতে জল ঝরানো সাবু, সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজ কুচি, টোম্যাটো কুচি, আদা বাটা, কাঁচা লঙ্কা কুচি, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, নুন, গার্লিক পাউডার, আমচুর পাউডার, ধনে পাতা কুচি ও কর্নফ্লাওয়ার এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। কড়াইয়ে সাদা তেল গরম করুন। সাবুর মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট বলের আকার গড়ে হাত দিয়ে আলতো করে চ্যাপ্টা করুন। এ বার সাবুর বল ছাঁকা তেলে ভাজুন। বড়া লালচে সোনালি হয়ে এলে তেল থেকে ছেঁকে তুলে নিন। উপর থেকে পাতিলেবুর রস ও চাট মশলা ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন সাবুর বড়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy