কোথায় বিনিয়োগ করবেন? ব্যাঙ্কে না শেয়ারে? যদি মিউচুয়াল ফান্ডে করতে হয়, তা হলে কী জাতীয় ফান্ডে? ঋণপত্রে না শেয়ারে?
বন্ড! নাম শুনলেই কেঁপে যান অনেকে। তবে এই বন্ড প্রবল প্রতাপশালী জেমস বন্ড নন। ‘কেঁপে যাওয়া’দের তালিকায় এ ক্ষেত্রে রয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
যাঁরা সাধারণত ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে জিনিস কিনতে অভ্যস্ত, তাঁদের এ বার থেকে প্রতি বার কেনাকাটার সময় নতুন করে কার্ডের সব তথ্য ভরতে হবে।
আমেরিকার বাজারে বিনিয়োগ করলে আসলে তা ডলারে করছেন। আজ যে টাকা বিনিয়োগ করছেন, টাকার দাম পড়লে কাল লগ্নি ভাঙালে দু’ভাবে লাভ করতে পারেন।
বছর শেষ। নতুন আর্থিক বছর দরজায় কড়া নাড়ছে। এই অবস্থায় টাকা না জমালে তো কর বাবদ টাকা কাটা যেতে পারে।
এটা শুধু তাঁদের জন্যই প্রযোজ্য যাঁরা এখনও তাঁদের প্যানের আধার সংযুক্তির কাজটা করে উঠতে পারেননি।
এখন ডেবিট কার্ড ছাড়া জীবন অচল। দৈনন্দিন জীবনে নগদ তুলতে এটিএম ভরসা।
আসুন দেখে নেওয়া যাক ব্যাপারটা কী। এই ব্যবস্থাটি মূলত তাঁদের জন্য, যাঁরা ভীম জাতীয় অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন না স্মার্ট ফোন না থাকার কারণে।
কর বাঁচানোর সঞ্চয়েও তো কর দিয়ে চলেছেন। হয়ত দেওয়া কর আর বাঁচানো করের অনুপাতে কর দেওয়ার পাল্লাটাই ভারি! খতিয়ে দেখেছেন?
লোকে বলে ক্রেডিট কার্ড মানেই খারাপ। অনেকে তো ভয়েই ব্যবহার করতে চান না ক্রেডিট কার্ড। কিন্তু আজকের দুনিয়ায় হোটেলের মতো অনেক জায়গাই আছে যেখানে কিন্তু ক্রেডিট কার্ড ছাড়া আপনি অচল।