এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও নানা খনিজে সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুটস রাখুন ডায়েটে। ছবি: আইস্টক।
সুস্থ ডায়েট হোক বা বিকেলে মুখ চালালোর জন্য টুকটাক স্ন্যাক্স, শুকনো ফলের চাহিদা বরাবরই আছে। বাঙালি রান্নায় পায়েস, পোলাও, হালুয়া নানা রান্নাতেই কাজু, কিশমিশ, বাদাম দেওয়ার চল রয়েছে। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রান্না হওয়ার পর এই সব শুকনো ফল থেকে সে ভাবে পুষ্টিগুণ অবশিষ্ট থাকে না। তেল-ঘিতে মিশে তা নষ্ট হয়। তার চেয়ে সুস্থ থাকার মন্ত্রে রান্না না করা ড্রাই ফ্রুটস রাখুন ডায়েটে।
স্বাদ তো বটেই, সঙ্গে প্রয়োজনীয় এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও নানা খনিজ এই ড্রাই ফ্রুটস থেকে মেলে বলে স্বাস্থ্যের উপকারও হয়। তবে স্বাদ ভাল বলেই মুঠো মুঠো ড্রাই ফ্রুটস খেলেও বিপদ আছে। আবার এ সব ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দেওয়াও মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
পুষ্টিবিদ সুমেধা সিংহের মতে, ‘‘কতটুকু পরিমাণ খাব, আর কী কী খাব এটা জানা খুব প্রয়োজন। এর উপরেই নির্ভর করে সুস্থতা। প্রচুর প্রোটিন ও ফাইবারে ঠাসা এই ধরনের খাবার যেমন শরীরের মেদ ঝরাতে অনেকটা সাহায্য করে, তেমনই সুস্থতার ক্ষেত্রেও কাজে আসে তা। তবে খেয়াল রাখতে হবে, কী কী খাব আর কতটুকু?’’
আরও পড়ুন: কলোস্ট্রাম থেকে বঞ্চিত রাখছেন সদ্যোজাতকে? কী কী ক্ষতি করছেন জানেন?
ব্ল্যাকহেডসের ভয়! এ সব ঘরোয়া উপায়েই দূরে থাকবে সমস্যা
খাবারের হিসেব
পুষ্টিবিদদের মতে, বাদাম, কাজু, কিশমিশ, শুকনো খেজুর, পেস্তা, আখরোট, আমন্ড সব মিলিয়ে ৫০ গ্রামের মতো ওজন হয়, এমন পরিমাণ তৈরি করুন। বিকেল বেলার হালকা খিদে তাড়ান এটা দিয়েই। নুন ছড়িয়ে খাবেন না। কাঁচা নুন তো নয়ই, এমনকি সল্টেড প্যাকেটও কিনবেন না। খালিপেটে খেজুর হজমশক্তি বাড়ায়। তাই বিকেলের খাবারে শুধু খেজুরও খেতে পারেন। দুই থেকে তিনটি খেজুর সে ক্ষেত্রে যথেষ্ট। কিশমিশ ও কাজু মিশিয়ে খেতে চাইলে কখনওই ওজন ৫০ গ্রাম করে ফেলবেন না। তখন ১০ টি কাজু ও ৫ টি কিশমিশেই থেমে যান। আমন্ড, পেস্তা ও আখরোট মিশিয়ে খেলে ওজন সীমাবদ্ধ রাখুন ৩০-৪০ গ্রামে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy