ঘুমিয়ে পড়ার পর রাত কিছুটা গড়াতেই ফের খিদে পেয়ে যায় অনেকের। ছবি: প্রতীকী
অতিরিক্ত ওজন কমাতে মেপে খাবার খাচ্ছেন, কিন্তু রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ার পর রাত কিছুটা গড়াতেই ফের খিদে পেয়ে যাচ্ছে। এমন বিড়ম্বনায় ভোগা মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। মধ্যরাতের এ হেন খিদে মেটাতে অনেকেই ভাজাভুজি খেয়ে ফেলেন। আর রাতে এ সব খেলে বেড়ে যায় ওজন। ফলে সারা দিন নিয়ম মেনে খাবার খেয়েও লাভ হয় না। খিদে তো আর চেপে রাখা যাবে না, বরং চেষ্টা করা যেতে পারে এমন কিছু খাবার খাওয়ার, যাতে খিদেও মিটবে, ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। রইল কম-ক্যালোরির তেমনই কিছু ‘স্ন্যাকস’-এর হদিস।
১. মাখানা ভেল:
এই ভেলের স্বাদে মাখানার স্বাস্থ্যগুণ মিলবে এই খবরে। মাখানার সঙ্গে কিছুটা সেদ্ধ আলু, চিনেবাদাম, কাঠবাদাম, কাঁচালঙ্কা এবং জিরে গুঁড়োর মতো মশলা দিয়ে দিন। মাখানা ভেল তৈরি করাও যায় দ্রুত। মাখানায় থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। ফলে স্বাস্থ্যগুণেও এই খাবার বেশ উপযোগী।
২. ঝালমুড়ি:
ঝালমুড়ি শুনে আঁতকে উঠলেন? না, কলকাতার রাস্তার যে ভাবে মশলা দিয়ে ঝালমুড়ি মাখা হয় তেমন ভাবে মাঝরাতে ঝালমুড়ি খেতে হবে না। মুড়ির সঙ্গে পেঁয়াজ, শসা, টম্যাটো, চিনেবাদাম এবং কাঁচালঙ্কা দিয়ে মুড়ি মেখে নিন। চানাচুর যোগ করার দরকার নেই।
৩. পপকর্ন:
নুন মশলা মিশিয়ে যখন পপকর্ন খাওয়া হয়, তাতে ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে। তাই খেতে ভালবাসলেও ওজন বাড়ার ভয়ে অনেকেই তা এড়িয়ে চলেন। তবে মশলা এবং নুন ছাড়াও বাড়িতে ভেজে নিতে পারেন পপকর্ন। বাজারে এখন কম কার্বোহাইড্রেট-যুক্ত পপকর্নও পাওয়া যায়।
৪. মটরের চাট:
কম-ক্যালোরি, উচ্চ-প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার হিসাবে দারুণ কার্যকর মটরের চাট। রয়েছে স্বাদ এবং স্বাস্থ্যের নিখুঁত ভারসাম্য। সবুজ মটরশুঁটির সঙ্গে একটু গোলমরিচ আর অল্প নুন মিশিয়ে নিন। একটু সেদ্ধ আলুর কুচিও মিশিয়ে নিতে পারেন।
৫. ড্রাইফ্রুট:
মধ্যরাতে হঠাৎ খিদে মেটাতে কাজে লাগাতে পারেন কিশমিশ, বেরি, শুকনো খেজুর, পেস্তা ইত্যাদি ড্রাইফ্রুট। খেতে পারেন ডার্ক চকোলেটও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy