Advertisement
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Hair Care Tips

কেবল ত্বক নয়, সূর্যের অতিবেগনি রশ্মি প্রভাব ফেলে চুলের উপরেও! কী ভাবে বাড়তি যত্ন নেবেন?

সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, চুলের ডগা ফাটা কিংবা চুলের রং নষ্ট হয়ে যাওয়া বা লালচে হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা শুরু হয়। ক্ষতিকর অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে চুল রক্ষা করতে ঘরোয়া কিছু টোটকা ব্যবহার করে দেখা যেতেই পারে।

সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির থেকে কী ভাবে বাঁচাবেন চুল?

সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির থেকে কী ভাবে বাঁচাবেন চুল? ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ অগস্ট ২০২৪ ১৫:৫৩
Share: Save:

ছাদে বসে ভিজে চুল শোকানোর অভ্যাস অনেকেরই আছে। দুপুরের স্নান সেরে ড্রায়ার দিয়ে নয় অনেকেই কড়া রোদে চুল শুকিয়ে নেন। ভিজে চুল বেঁধে রাখলে যেমন মাথার ত্বকে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়, তেমনই অতিরিক্ত রোদ লাগলে যেমন ত্বকের ক্ষতি হয়। সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, চুলের ডগা ফাটা কিংবা চুলের রং নষ্ট হয়ে যাওয়া বা লালচে হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা শুরু হয়। তবে সালোঁর ট্রিটমেন্ট নয়, ক্ষতিকর অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে চুল রক্ষা করতে ঘরোয়া কিছু টোটকা ব্যবহার করে দেখা যেতেই পারে।

১) নারকেল তেল: চুলের যত্ন নিতে বাজারে যত ধরনেরই তেল বিক্রি হোক না কেন, এই তেলের কোনও বিকল্প নেই। সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির হাত থেকে চুলকে রক্ষা করতে এবং চুলে আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে নারকেল তেল।

২) অ্যালো ভেরা জেল: রোদ লেগে চুলের প্রাকৃতিক রং নষ্ট হয়ে গেলে তা ফিরিয়ে আনতে পারে অ্যালো ভেরা জেল। মাথার ত্বক এবং চুলে অন্তত সপ্তাহে তিন দিন, আধ ঘণ্টা টাটকা অ্যালো ভেরার শাঁস মেখে রাখুন। তার পর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।

৩) গ্রিন টি: গ্রিন টি-র মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, রোদ লেগে হওয়া চুলের ক্ষতি রুখতে সাহায্য করে। জলে চা পাতা ফুটিয়ে, গ্যাস বন্ধ করে কিছু ক্ষণ চাপা দিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে শ্যাম্পু করার শেষে এই মিশ্রণ দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। তার পর আর জল দিয়ে ধোবেন না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Hair Care Tips Hair Care
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE