পিএফআই-পন্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: পিটিআই।
উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে তামিলনাড়ু! আশঙ্কা প্রকাশ করে শনিবার ১৭টি জেলার পুলিশ সুপার, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব ভি ইরাই আনবু। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে চলল আলোচনা। পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর দফতরে তল্লাশির জেরে দক্ষিণপন্থী নেতাকর্মীদের উপর হামলা নিয়েই ফের রাজ্যে ছড়াতে পারে উত্তাপ।
ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশ আধিকারিকদের কিছু নির্দেশ দেন আনবু। যাঁরা সরকারি দফতর, গাড়ি, বাড়ি, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান লক্ষ্য করে জ্বালানি-ভরা বোতল ছুড়েছিলেন, তাঁদের শনাক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। অভিযোগ, গত দু’দিন ধরে রাজ্যের বিজেপি নেতাদের বাড়ি, গাড়ি নিশানা করা হচ্ছে। চলছে ভাঙচুর। আগুন ধরানো হচ্ছে। এই নিয়েই কড়া ব্যবস্থা নিতে চায় তামিলনাড়ু সরকার।
কোয়ম্বত্তূরের জেলাশাসক জিএস সমীরণও কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জানিয়েছেন, সমাজ মাধ্যমে ভুয়ো খবর ছড়ানো হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, শুক্রবার কোয়ম্বত্তূরে বিজেপির দফতর লক্ষ্য করে পেট্রল বোমা ছোড়া হয়েছিল। বিজেপির এক মণ্ডল সভাপতির দোকানেও হামলা চালানো হয়। কোয়ম্বত্তূরের পুলিশ কমিশনার শনিবারের বৈঠকে আশ্বস্ত করেছেন, শহরে ৩,৫০০ পুলিশ কর্মী মোতায়েন রয়েছেন। হিংসা রুখতে ১১টি নতুন চেক পোস্ট খোলা হয়েছে।
বুধবার মধ্যরাত থেকে দেশজুড়ে পিএফআইয়ের বিভিন্ন দফতরে তল্লাশি অভিযান শুরু করে এনআইএ, ইডি। সংগঠনের চেয়ারম্যান ওমা সালেব-সহ একাধিক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার থেকে কেরল, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্রে বিক্ষোভ শুরু করে কয়েকটি মুসলিম সংগঠন। কর্নাটকের হুবলিতেও বিক্ষোভ দেখিয়েছেন পিএফআই-পন্থীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy