Have a look at the Lockheed C-130 Hercules aircraft of the Indian Air Force dgtl
হারকিউলিস
বায়ুসেনার ‘মাউন্টেন স্ট্রাইক কোর’-এর অন্যতম অস্ত্র সুপার হারকিউলিস যুদ্ধবিমান
নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতীয় বায়ুসেনা প্রত্যাঘাত হেনেছে পাক জঙ্গি ঘাঁটিতে। সঙ্গে ছিল মিরাজ ২০০০, তবে ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম বিশ্বস্ত হাতিয়ার—‘সি ১৩০ জে সুপার হারকিউলিস’-কেও পরবর্তীতে ব্যবহার করা হতে পারে কোনও অভিযানের ক্ষেত্রে।
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লিশেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৩:২৩
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতীয় বায়ুসেনা প্রত্যাঘাত হেনেছে পাক জঙ্গি ঘাঁটিতে। সঙ্গে ছিল মিরাজ ২০০০, তবে ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম বিশ্বস্ত হাতিয়ার—‘সি ১৩০ জে সুপার হারকিউলিস’-কেও পরবর্তীতে ব্যবহার করা হতে পারে যে কোনও অভিযানের ক্ষেত্রে।
০২১০
সম্প্রতি রাজস্থানের পোখরানে বায়ু সেনা এই যুদ্ধবিমানের শক্তি প্রদর্শন করেছিল।
০৩১০
পূর্বাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চিনের কথা মাথায় রেখে বায়ুসেনার শক্তি বাড়ানো হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে একাধিক বিমানঘাঁটি। বায়ুসেনা জানিয়েছে, সেই সমর কৌশলের নিরিখে আগামী দিনে এই সুপার হারকিউলিসই হতে চলেছে অন্যতম প্রধান হাতিয়ার।
০৪১০
অল্প সময়ে দুর্গম এলাকায় সেনা পৌঁছে দিতে এর জুড়ি মেলা ভার।
০৫১০
সুপার হারকিউলিসের ঘাঁটি তৈরির জন্য পানাগড়ের রানওয়েকে নতুন ভাবে গড়ে তোলা হয়েছে।
০৬১০
হারকিউলিসের নির্মাতা মার্কিন সংস্থা লকহিড মার্টিন। এটি ১৯ টন পর্যন্ত ওজন বইতে পারে।
০৭১০
ছোট রানওয়েতে ওঠানামা করতেও সক্ষম এটি।
০৮১০
শত্রুপক্ষের নিশানার মধ্যেও উড়তে সক্ষম। সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ফুট উচ্চতায় উঠতে পারে।
০৯১০
সুপার হারকিউলিসের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩৬২ কিলোমিটার, দুর্গম এলাকায় প্যারাট্রুপার বাহিনীকে পৌঁছে দিতে সক্ষম, কাজে লাগে ত্রাণ ও উদ্ধারেও। ( প্রতীকী ছবি)
১০১০
‘স্পেশ্যাল ফোর্সের বিমান হিসেবেই সুপার হারকিউলিস পরিচিত। ‘মাউন্টেন স্ট্রাইক কোর’-এর অন্যতম অস্ত্র এই হারকিউলিস যুদ্ধবিমান। সেনা পরিভাষায়, স্ট্রাইক কোরের অর্থ আক্রমণাত্মক বাহিনী। তারা সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে থাকে না। তাদের দায়িত্ব শত্রু দেশে আক্রমণ চালিয়ে কোনও এলাকা দখল করে নেওয়া।