দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক-শৌভিক দেবনাথ।
আরও কমল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় তা নেমে এসেছে সাড়ে ১২ হাজারে। ১৮ জুন এই সংখ্যক নতুন আক্রান্ত হয়েছিল। এর পর যত দিন গিয়েছে, আক্রান্ত বেড়েছে। তা বাড়তে বাড়তে এক সময় ১ লক্ষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল। তার পর কমতে কমতে এই জায়গায় নেমে এসেছে। দৈনিক মৃত্যুও কমতে কমতে ২০০-র নীচে নেমেছে। মোট সুস্থের সংখ্যা তো ইতিমধ্যেই কোটি ছাড়িয়েছে। দেশের সক্রিয় রোগীর রোজই কমছে। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা চিত্র।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৫৮৪ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৪ লক্ষ ৭৯ হাজার ১৭৯ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ২৪ লক্ষ ছাড়িয়েছে। সে দেশে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আকাশ ছোঁয়া। গত ক'দিন রোজ আড়াই লক্ষের কাছাকাছি সংক্রমিত হচ্ছেন সে দেশে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ গত এক মাসে আবার বেড়েছে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৮১ লক্ষ ৫ হাজার।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৫৮৪ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৪ লক্ষ ৭৯ হাজার ১৭৯ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ২৪ লক্ষ ছাড়িয়েছে। সে দেশে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা আকাশ ছোঁয়া। গত ক'দিন রোজ আড়াই লক্ষের কাছাকাছি সংক্রমিত হচ্ছেন সে দেশে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ গত এক মাসে আবার বেড়েছে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৮১ লক্ষ ৫ হাজার।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৩২৭ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ১৬৭ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে। সেখানে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। পশ্চিমবঙ্গেও ১০ হাজার টপকাল মোট মৃত্যু। উত্তরপ্রদেশ (৮,৫০৪) এবং অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১৩১) মোট মৃত্যুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য।
করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৫১ হাজার ৩২৭ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ১৬৭ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে। সেখানে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। পশ্চিমবঙ্গেও ১০ হাজার টপকাল মোট মৃত্যু। উত্তরপ্রদেশ (৮,৫০৪) এবং অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১৩১) মোট মৃত্যুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। ১ কোটি ১ লক্ষ ১১ হাজার ২৯৪ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৮ হাজার ৩৮৫ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ১৬ হাজার ৫৫৮ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৯৭ হাজার ৫৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৪০ শতাংশ।
এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। ১ কোটি ১ লক্ষ ১১ হাজার ২৯৪ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৮ হাজার ৩৮৫ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ১৬ হাজার ৫৫৮ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৯৭ হাজার ৫৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৪০ শতাংশ।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
কর্নাটক, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশের মতো রাজ্যগুলিতে দৈনিক আক্রান্ত এক মাসের বেশি সময় ধরে হাজারের নীচে। মহারাষ্ট্রেও তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। দিল্লিতে মাঝে বাড়লেও এখন তা নেমে এসেছে ৫০০-র কম। দেশের মধ্যে একমাত্র কেরলেই দৈনিক আক্রান্ত এখনও লাগাম ছাড়া। গোটা দেশের মধ্যে রোজ সবথেকে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে দক্ষিণের এই রাজ্যেই।
পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬১২ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৩২১ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৪৩ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। সংক্রমণের মতো লাগাম পড়েছে দৈনিক মৃত্যুতেও। কিন্তু রাজ্যে মোট মৃত্যু ১০ হাজার ছাড়িয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬১২ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৩২১ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৪৩ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। সংক্রমণের মতো লাগাম পড়েছে দৈনিক মৃত্যুতেও। কিন্তু রাজ্যে মোট মৃত্যু ১০ হাজার ছাড়িয়েছে।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy