সৌজন্যের সঙ্গে অনন্যা এবং গুনগুন।
পুটু পিসির বাসর রাতে সৌজন্যর সঙ্গে ‘জানেমন জানেমন’ গানে গলা মিলিয়েছিল অনন্যা। অর্থাৎ গুনগুনের ‘তিন্নি দিদি’।গান গাওয়ার সময় শুধু তাই নয়, ঘটনাচক্রে দু’জনের জামার রং-ও মিলে গিয়েছিল। অনন্যাকে দেখা গিয়েছিল কমলা শাড়িতে, সৌজন্যকে একই রঙের পাঞ্জাবিতে। গুনগুনের পছন্দ করা লাল পাঞ্জাবি পড়েনি সে। অন্যান্য দিনের মতো যদিও ঝগড়া করেনি গুনগুন। বরং মুখ গোমড়া করে দাঁড়িয়েছিল ‘মিষ্টি বৌদি’-র পাশে। বরং অনন্যাই বারবার কথার তিরে বিঁধেছে ছোট বোনকে।
অনন্যা বুনো ওল হলে গুনগুন বাঘা তেঁতুল। তবে ‘রিল’ জীবনের এই সাপে-নেউলে সম্পর্ক কিন্তু বাস্তবে এক্কেবারে উল্টো। সৌজন্যকে নিয়ে টানাটানি তো দূর অস্ত, বরং তাকে মধ্যমণি করে ক্যামেরার সামনে পোজ দিল গুনগুন এবং অনন্যা। সেই ছবির দেখা মিলল তৃণার ইনস্টাগ্রামে। পুটুপিসির বাসর রাতের সাজে দেখা গেল কৌশিক রায়, তৃণা সাহা এবং রুক্মা রায়কে। পর্দার মতোই ছবিতেও স্থির কৌশিক। মুখে লেগে ঈষৎ হাসি। তাঁর দু’হাত ধরে খিলখিলিয়ে হেসে উঠেছেন তৃণা এবং রুক্মা। অর্থাৎ দর্শকের গুনগুন এবং অনন্যা।
আনন্দবাজার ডিজিটালকে রুক্মা জানিয়েছিলেন, পর্দায় সমীকরণ যা-ই হোক না কেন, ক্যামেরা বন্ধ হলেই তৃণার সঙ্গে হাসিঠাট্টায় মেতে ওঠেন তিনি। ঠিক একই সুর তৃণার গলায়। তিনিও রুক্মার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। পরিচালক ‘অ্যাকশন’ বলার পরেই কোমড় বেঁধে ঝগড়া। তার পর ‘কাট’ শুনতে পেলেই মন ভরে আড্ডা। তৃণার বিয়েতেও হাজির হয়েছিলেন রুক্মা। হইহুল্লোড়, সেলফি তুলতে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।
অতীতেও বেশ কয়েকবার দেখা গিয়েছে কৌশিক, তৃণা এবং রুক্মার ‘অফস্ক্রিন’ রসায়ন। ‘খড়কুটো’তে এই মুহূর্তে তিন্নি দিদিকে নিয়ে চলা মন খারাপের মরসুমে আরও একবার সেই রসায়নের কথাই মনে করিয়ে দিলেন তৃণা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy