কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
১১ সেপ্টেম্বর দোহারের সদস্যদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। বছরের এই বিশেষ দিনটা তাঁদের কাছে সেলিব্রেশনের, আনন্দের, হুল্লোড়ের। কারণ এ দিনই কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্যের জন্মদিন।
কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্যকে নিয়ে উত্সব করতে চায় দোহার। মাটির সুরে, একতারার বোলে মাতিয়ে রাখতে চায় প্রিয় কালিকাদার জন্মদিন। না! এ দিন কোনও মন খারাপ নয়। তাঁদের মন খারাপ হলে কালিকাদারও কষ্ট হবে যে...।
কালিকাপ্রসাদের প্রয়াণের পর গত বছর ১১ সেপ্টেম্বর রবীন্দ্রসদনে অনুষ্ঠান করেছিল দোহার। এ বার সদস্যরা বেছে নিয়েছেন পি সি চন্দ্র গার্ডেন। শুধু অনুষ্ঠানই নয়, রবিবার এক কর্মশালারও আয়োজন করেছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন, ‘কালিকাদা, তোমার ওপর খুব রাগ হয়’
দোহারের তরফে রাজীব দাস বললেন, ‘‘আমরা প্রতি ছ’মাস অন্তর ওয়ার্কশপ করাব সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গত মার্চে একটা হয়েছে। আজ হচ্ছে দ্বিতীয় বার। সারা বাংলা থেকে এসেছেন মানুষ। আজ যে দুটো গান শেখা হবে সে দুটো ওঁরা গাইবেন ১১ তারিখের অনুষ্ঠানে।’’
আগামী ১১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠান শুরু হবে ‘লোকধ্বনি’ দিয়ে। রাজীব জানালেন, ৩০-৩৫টি লোকবাদ্য থাকবে। দোহারের সদস্যরা তো বটেই, তাঁদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কাজ করেছেন এমন ১২-১৩ জন মিউজিশিয়ান মঞ্চে থাকবেন। শেষ ভাগে থাকবে সুমন ভট্টাচার্যের কীর্তন গান।
আরও পড়ুন, ‘… তার মুখের দিকে তাকিয়ে রয়েছি অনেক প্রত্যাশায়’
রাজীবের কথায়, ‘‘কালিকাদার জন্মদিনে হতে পারে কোনও বাউলের আখড়ায় গিয়ে আমরা গান শুনব, গান শিখব, হতে পারে কোনও ওয়ার্কশপ বা অনুষ্ঠান করব— আগামী দিনের অনেক পরিকল্পনার মধ্যে এটাও একটা। ওই দিনটা আমরা আনন্দ করব। তাতেই কালিকাদারও ভাল লাগবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy