ছবির বিষয়বস্তু কুরুচিপূর্ণ, অশালীন। এই অভিযোগে ‘ক্যায়া কুল হ্যায় হাম’-এর প্রযোজক, পরিচালক এবং চিত্রনাট্যকারকে নোটিশ পাঠাল বম্বে হাইকোর্ট। আগামী সপ্তাহে এই মামলার শুনানি। দিন কয়েক আগে জনস্বার্থে এই ছবি নিষিদ্ধ করতে কোর্টে পিটিশন দায়ের করেছিলেন জুবের খান নামে এক ব্যক্তি। পিটিশনে দাবি করা হয়, ছবিটি দেশের সংস্কৃতি, মূল্যবোধের বিরোধী। ছবিটির ট্রেলর ও পোস্টারকেও অত্যন্ত অশালীন, অর্ধ-নগ্ন বলে দাবি করা হয়। গতকালই মুক্তি পেয়েছে ছবিটি।
চিত্রনাট্য যে সেক্স কমেডি নিয়ে সাজানো হয়েছে, তা আগেই জানিয়েছিল টিম ‘কেয়া কুল হ্যায় হাম ৩’। কিন্তু মোশন পোস্টার প্রকাশের পরই দেখা গিয়েছিল অশ্লীলতার কোনও তোয়াক্কাই করেননি পরিচালক উমেশ ঘাগড়ে। আর তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা সমালোচনাও হয়েছে।
বলিউডের একাংশের মতে, সাহসী চিত্রনাট্য এর আগেও দেখেছে সিনে দুনিয়া। কিন্তু এমন বাড়াবাড়ি এর আগে হয়েছে বলে মনে করতে পারছেন না অনেকেই। যদিও এই ছবির সঙ্গে যুক্ত এক সদস্য জানিয়েছেন, ছবিটা দেখলেই দর্শক পারবেন ছবিতে সেক্স কী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। তাই বিচারের ভার তাঁদের হাতেই।
আরও পড়ুন:
কেন এত হিট এই ছবির ট্রেলর?
মনদানার বিকিনি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy