২০০৯–এর পর তাঁকে আর দেখা না গেলেও ফুনাইয়ের আধিকারিকদের দাবি, এখনও অরণ্য অঞ্চলে তাঁর পায়ের ছাপ, বর্শাবিদ্ধ মরা পশু ইত্যাদিতে তাঁর বেঁচে থাকার নানা প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রায় ৫০-এর কোঠায় বয়স এই আদিবাসী মানুষটির বলে দাবিএই সংস্থার।তাঁর চেহারা, তির-ধনুক ও অন্যান্য অস্ত্র চালানোর ধরন জানান দেয়, বেশ সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেন তিনি।
ফুনাইয়ের পক্ষ থেকে এঁর সঙ্গে যোগাযোগ করারও চেষ্টা করা হয়। তাঁর কাছে উন্নয়নের আলো পৌঁছে দিতে তাঁর যাতায়াতের পথে দেশলাই, কুঠার, খাদ্যশস্যের বীজ রেখেও আসা হয়। কিন্তু সে সব তিনি গ্রহণ করেননি। ‘ফুনাই’-এর যোগাযোগের চেষ্টাও ব্যর্থ হয় প্রতি বারই। তাঁর একা থাকতে চাওয়ার মানসিকতা ও সভ্য সমাজকে এড়িয়ে চলার প্রবণতাই এই ব্যর্থতার কারণ বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy