Advertisement
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
Kalachi

পথেঘাটেই ঘুমিয়ে পড়ছে একটা গোটা গ্রাম, কারণ জানলে চমকে যাবেন!

একটা গোটা গ্রামের লোকজন কখনও পথ চলতে চলতে, কথা বলার সময় বা কাজ করতে করতে আচমকাই ঘুমিয়ে পড়ছেন! অথচ কেউই ক্লান্ত নয়। কারও ঘুম ভাঙছে ছয়-সাত ঘণ্টা পরে, কখনও কেটে যাচ্ছে তিন-চার দিনও! এক দিন নয়, বছরের পর বছর ধরে ঘটছে এই ঘটনা।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৭ জুলাই ২০১৯ ০৮:৩০
Share: Save:
০১ ১৬
একটা গোটা গ্রামের লোকজন কখনও পথ চলতে চলতে, কথা বলার সময় বা কাজ করতে করতে আচমকাই ঘুমিয়ে পড়ছেন! অথচ কেউই ক্লান্ত নয়। কারও ঘুম ভাঙছে ছয়-সাত ঘণ্টা পরে, কখনও কেটে যাচ্ছে তিন-চার দিনও! এক দিন নয়, বছরের পর বছর ধরে ঘটছে এই ঘটনা।

একটা গোটা গ্রামের লোকজন কখনও পথ চলতে চলতে, কথা বলার সময় বা কাজ করতে করতে আচমকাই ঘুমিয়ে পড়ছেন! অথচ কেউই ক্লান্ত নয়। কারও ঘুম ভাঙছে ছয়-সাত ঘণ্টা পরে, কখনও কেটে যাচ্ছে তিন-চার দিনও! এক দিন নয়, বছরের পর বছর ধরে ঘটছে এই ঘটনা।

০২ ১৬
কাজাখস্তানের এসিল জেলার একটি ছোট গ্রাম ‘কালাচি’। গ্রামবাসীদের এই ঘুমিয়ে পড়াই গোটা বিশ্বকে চিনিয়েছে এই গ্রামকে। শুধু মানুষ নয়, পশু-পাখিরাও এই ঘুমের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঘুম ভাঙলেও বিপত্তির শেষ নেই। থেকে যায় অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া।

কাজাখস্তানের এসিল জেলার একটি ছোট গ্রাম ‘কালাচি’। গ্রামবাসীদের এই ঘুমিয়ে পড়াই গোটা বিশ্বকে চিনিয়েছে এই গ্রামকে। শুধু মানুষ নয়, পশু-পাখিরাও এই ঘুমের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঘুম ভাঙলেও বিপত্তির শেষ নেই। থেকে যায় অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া।

০৩ ১৬
ঘুমিয়ে পড়ার এই ঘটনা প্রথম নজরে আসে ২০১৩ সালে। গ্রামের সবার চিন্তার কারণ হয়ে ওঠে এই ঘুম। বহু ক্ষণ পর ঘুম ভাঙলে থেকে যায় সপ্তাহ জুড়ে মাথা ব্যথা, বমি ভাব। কারও কারও রক্তচাপ বেড়ে যায় মাত্রাহীন ভাবে। হ্যালুসিনেশনের পাশাপাশি অনেকের স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

ঘুমিয়ে পড়ার এই ঘটনা প্রথম নজরে আসে ২০১৩ সালে। গ্রামের সবার চিন্তার কারণ হয়ে ওঠে এই ঘুম। বহু ক্ষণ পর ঘুম ভাঙলে থেকে যায় সপ্তাহ জুড়ে মাথা ব্যথা, বমি ভাব। কারও কারও রক্তচাপ বেড়ে যায় মাত্রাহীন ভাবে। হ্যালুসিনেশনের পাশাপাশি অনেকের স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

০৪ ১৬
ঘুম থেকে ওঠার পর বাচ্চারা যেমন তার মায়ের মুখে হাতির শুঁড় গজাতে দেখেছে! পুরুষদেরও ওই সময়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরির ইচ্ছা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। চাহিদা পূরণ না হলেই উত্তেজনা চরমে। এই হ্যালুসিনেশন এবং যৌন মিলনের চাহিদা ৭ দিন থেকে ১ মাস অবধিও থাকে।

ঘুম থেকে ওঠার পর বাচ্চারা যেমন তার মায়ের মুখে হাতির শুঁড় গজাতে দেখেছে! পুরুষদেরও ওই সময়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরির ইচ্ছা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। চাহিদা পূরণ না হলেই উত্তেজনা চরমে। এই হ্যালুসিনেশন এবং যৌন মিলনের চাহিদা ৭ দিন থেকে ১ মাস অবধিও থাকে।

০৫ ১৬
প্রথম এই রোগের শিকার হন লিউভক বেলকোভা নামক এক মহিলা। ২০১০ সালে বাজারে কাজ করার সময়ই হঠাৎই তীব্র ঘুম পায় তাঁর। ৪ দিন বাদে তিনি ঘুম থেকে ওঠেন। তখন যদিও তিনি হাসপাতালে। চিতিৎসকেরা জানান স্ট্রোক হয়েছিল তাঁর। পরে গ্রামের অনেকেরই এমনটা হওয়ায় সন্দেহ বাড়ে।

প্রথম এই রোগের শিকার হন লিউভক বেলকোভা নামক এক মহিলা। ২০১০ সালে বাজারে কাজ করার সময়ই হঠাৎই তীব্র ঘুম পায় তাঁর। ৪ দিন বাদে তিনি ঘুম থেকে ওঠেন। তখন যদিও তিনি হাসপাতালে। চিতিৎসকেরা জানান স্ট্রোক হয়েছিল তাঁর। পরে গ্রামের অনেকেরই এমনটা হওয়ায় সন্দেহ বাড়ে।

০৬ ১৬
ওই গ্রামের এক বাসিন্দা ভিক্টর কাজাচেনজো-র অভিজ্ঞতা প্রায় একই। ২০১৪-র ২৮ অগস্ট বাইক নিয়ে বেরিয়েছিলেন তিনি। চোখ খুলেছিলেন হাসপাতালের বিছানায়। তারিখটা ছিল ২ সেপ্টেম্বর। ভিক্টরকে রাস্তায় শুয়ে ঘুমাতে দেখেই হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন গ্রামবাসীরা।

ওই গ্রামের এক বাসিন্দা ভিক্টর কাজাচেনজো-র অভিজ্ঞতা প্রায় একই। ২০১৪-র ২৮ অগস্ট বাইক নিয়ে বেরিয়েছিলেন তিনি। চোখ খুলেছিলেন হাসপাতালের বিছানায়। তারিখটা ছিল ২ সেপ্টেম্বর। ভিক্টরকে রাস্তায় শুয়ে ঘুমাতে দেখেই হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন গ্রামবাসীরা।

০৭ ১৬
তবে একা ভিক্টর নন, কালাচির এক প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস শুরু হওয়ার কিছু ক্ষণ পর দেখা যায়, শিক্ষিকা-সহ সমস্ত ছাত্রছাত্রী ঘুমাচ্ছে। তাদের ঘুম ভাঙে ৪ ঘন্টা পর। ২০১৩ সালেই প্রায় ১২০ জন গ্রামবাসী ‘অদ্ভুত ঘুমে’র শিকার হয়েছিলেন। পরে তা তার শিকার হন অনেকেই।

তবে একা ভিক্টর নন, কালাচির এক প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস শুরু হওয়ার কিছু ক্ষণ পর দেখা যায়, শিক্ষিকা-সহ সমস্ত ছাত্রছাত্রী ঘুমাচ্ছে। তাদের ঘুম ভাঙে ৪ ঘন্টা পর। ২০১৩ সালেই প্রায় ১২০ জন গ্রামবাসী ‘অদ্ভুত ঘুমে’র শিকার হয়েছিলেন। পরে তা তার শিকার হন অনেকেই।

০৮ ১৬
এই ঘুমের কারণ কী? এ নিয়ে চিকিৎসকরা সঠিক কোনও ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। তাঁদের সন্দেহ ছিল গ্রামবাসীরা হয়তো কোনও মানসিক রোগে আক্রান্ত। বৈজ্ঞানিক, রেডিওলোজিস্ট, টক্সিকোলোজিস্ট— সবাই একে একে ওই গ্রামে এসে ঘুমের কারণ খুঁজতে থাকেন। জল-মাটি পরীক্ষা করা হয়।

এই ঘুমের কারণ কী? এ নিয়ে চিকিৎসকরা সঠিক কোনও ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। তাঁদের সন্দেহ ছিল গ্রামবাসীরা হয়তো কোনও মানসিক রোগে আক্রান্ত। বৈজ্ঞানিক, রেডিওলোজিস্ট, টক্সিকোলোজিস্ট— সবাই একে একে ওই গ্রামে এসে ঘুমের কারণ খুঁজতে থাকেন। জল-মাটি পরীক্ষা করা হয়।

০৯ ১৬
গ্রামবাসীদের ব্রেনের স্ক্যান করে দেখা যায়, তাঁদের মস্তিষ্কে রয়েছে অতিরিক্ত তরল পদার্থ। চিকিৎসার পরিভাষায় যাকে ‘ইডিমা’ বলে। যদিও ওই ইডিমা-র সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। গ্রামবাসীদের সন্দেহ, তাঁদের এই ঘুমের পিছনে রয়েছে অদূরের ক্রাসনোগোরস্কি ইউরেনিয়াম খনির বাতাস।

গ্রামবাসীদের ব্রেনের স্ক্যান করে দেখা যায়, তাঁদের মস্তিষ্কে রয়েছে অতিরিক্ত তরল পদার্থ। চিকিৎসার পরিভাষায় যাকে ‘ইডিমা’ বলে। যদিও ওই ইডিমা-র সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। গ্রামবাসীদের সন্দেহ, তাঁদের এই ঘুমের পিছনে রয়েছে অদূরের ক্রাসনোগোরস্কি ইউরেনিয়াম খনির বাতাস।

১০ ১৬
কালাচির পাশের গ্রাম ক্রাসনোগর্ক্স। ওখানেই খনিশ্রমিকদের বাসস্থান ছিল। সেই গ্রামও ধীরে ধীরে ঘুমের গ্রাসে চলে যায়। যদিও সোভিয়েত যুগের ওই খনি ১৯৯০তেই বন্ধ হয়ে যায়। বিকিরণ পরীক্ষা করে দেখা যায় খনির ভিতর ও চার পাশের জায়গার রেডিয়েশনের পরিমাণ বেশি নয়। বিপদসীমা পেরোয়নি।

কালাচির পাশের গ্রাম ক্রাসনোগর্ক্স। ওখানেই খনিশ্রমিকদের বাসস্থান ছিল। সেই গ্রামও ধীরে ধীরে ঘুমের গ্রাসে চলে যায়। যদিও সোভিয়েত যুগের ওই খনি ১৯৯০তেই বন্ধ হয়ে যায়। বিকিরণ পরীক্ষা করে দেখা যায় খনির ভিতর ও চার পাশের জায়গার রেডিয়েশনের পরিমাণ বেশি নয়। বিপদসীমা পেরোয়নি।

১১ ১৬
তা ছাড়া রেডিয়েশনের ফলে মানুষের ক্যানসার হতে পারে। অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিকৃতিও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু ঘুমিয়ে পড়ার কোনও কারণ নেই। জল বা মাটিতেও কোনও বিষাক্ত উপাদান মেলেনি যা ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারে গ্রামবাসীদের। অনেকের ধারণা, ভিন্‌গ্রহের কোনও উপদ্রবের ফলেই ঘুমিয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা।

তা ছাড়া রেডিয়েশনের ফলে মানুষের ক্যানসার হতে পারে। অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিকৃতিও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু ঘুমিয়ে পড়ার কোনও কারণ নেই। জল বা মাটিতেও কোনও বিষাক্ত উপাদান মেলেনি যা ঘুম পাড়িয়ে দিতে পারে গ্রামবাসীদের। অনেকের ধারণা, ভিন্‌গ্রহের কোনও উপদ্রবের ফলেই ঘুমিয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা।

১২ ১৬
২০১৫ সালে এর কারণ জানা যায়। বিজ্ঞানীরা দেখেন রেডিয়েশন নয়, এই ঘুমের কারণ বাতাসে উপস্থিত কার্বন মনোক্সাইড এবং হাইড্রো কার্বনের অতিরিক্ত পরিমাণ। কার্বন মনোক্সাইড অক্সিজেনের তুলনায় ২০০ গুণ দ্রুত রক্তে মেশে। ফলে শরীরে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছতে দেয় না।

২০১৫ সালে এর কারণ জানা যায়। বিজ্ঞানীরা দেখেন রেডিয়েশন নয়, এই ঘুমের কারণ বাতাসে উপস্থিত কার্বন মনোক্সাইড এবং হাইড্রো কার্বনের অতিরিক্ত পরিমাণ। কার্বন মনোক্সাইড অক্সিজেনের তুলনায় ২০০ গুণ দ্রুত রক্তে মেশে। ফলে শরীরে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছতে দেয় না।

১৩ ১৬
অক্সিজেনের অভাবেই মস্তিষ্ক সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না এবং মানুষ ঘুমিয়ে পড়েন বহু ঘণ্টার জন্য। ইউরেনিয়াম খনি থেকেই নির্গত হত কার্বন মনোক্সাইড। কিন্তু বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরেও এই গ্যাস কী ভাবে উৎপন্ন হচ্ছে তার কোনও সঠিক উত্তর মেলেনি।

অক্সিজেনের অভাবেই মস্তিষ্ক সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না এবং মানুষ ঘুমিয়ে পড়েন বহু ঘণ্টার জন্য। ইউরেনিয়াম খনি থেকেই নির্গত হত কার্বন মনোক্সাইড। কিন্তু বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরেও এই গ্যাস কী ভাবে উৎপন্ন হচ্ছে তার কোনও সঠিক উত্তর মেলেনি।

১৪ ১৬
রাশিয়ান গবেষক লিওনিড রিখভানভ বলেন, “ইউরেনিয়াম খনিটি বন্ধ হলেও ভূগর্ভস্থ জলের সঙ্গে রেডন ও অন্যান্য গ্যাস যা ইউরেনিয়ামের ক্ষয়ের ফলে উৎপন্ন হয়, তা মিশে কার্বন মনোক্সাইড উৎপন্ন করছে।’’ রাশিয়া থেকে ২৫০ কিমি দূরের কালাচির গ্রামবাসীদের দীর্ঘকালীন অজানা কোনও রোগের শিকারের আশঙ্কাও থেকে যায়।

রাশিয়ান গবেষক লিওনিড রিখভানভ বলেন, “ইউরেনিয়াম খনিটি বন্ধ হলেও ভূগর্ভস্থ জলের সঙ্গে রেডন ও অন্যান্য গ্যাস যা ইউরেনিয়ামের ক্ষয়ের ফলে উৎপন্ন হয়, তা মিশে কার্বন মনোক্সাইড উৎপন্ন করছে।’’ রাশিয়া থেকে ২৫০ কিমি দূরের কালাচির গ্রামবাসীদের দীর্ঘকালীন অজানা কোনও রোগের শিকারের আশঙ্কাও থেকে যায়।

১৫ ১৬
ঘুমের কারণ জানা গেলেও গ্রামবাসীরা এই যুক্তি যদিও মানতে চান না। ভয়ে একে একে বাড়িঘর ছেড়ে চলে যাওয়ায় এখন ওই দু’টি গ্রাম ভুতুড়ে হয়ে গিয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের পুনর্বাসনের জন্য সরকারের তরফে প্রতি পরিবারকে ৮৯০ ইউরো দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে কালাচি গ্রামটি  ‘স্লিপি হলো’ নামেই পরিচিত।

ঘুমের কারণ জানা গেলেও গ্রামবাসীরা এই যুক্তি যদিও মানতে চান না। ভয়ে একে একে বাড়িঘর ছেড়ে চলে যাওয়ায় এখন ওই দু’টি গ্রাম ভুতুড়ে হয়ে গিয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের পুনর্বাসনের জন্য সরকারের তরফে প্রতি পরিবারকে ৮৯০ ইউরো দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে কালাচি গ্রামটি ‘স্লিপি হলো’ নামেই পরিচিত।

১৬ ১৬
ফাঁকা বাড়ি, ধুধু করছে খেলার মাঠ, জনমানুষের দেখা মেলে না। এটাই বাস্তব চিত্র কালাচির। বহু মানুষ গ্রাম ছেড়ে চলে গেলেও কিছু বাসিন্দা তাঁদের বাসস্থান ছেড়ে যেতে না চাওয়ায় আজও হাসপাতাল থেকে স্কুল— সবই চালু রেখেছে সরকার।

ফাঁকা বাড়ি, ধুধু করছে খেলার মাঠ, জনমানুষের দেখা মেলে না। এটাই বাস্তব চিত্র কালাচির। বহু মানুষ গ্রাম ছেড়ে চলে গেলেও কিছু বাসিন্দা তাঁদের বাসস্থান ছেড়ে যেতে না চাওয়ায় আজও হাসপাতাল থেকে স্কুল— সবই চালু রেখেছে সরকার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

সরাসরি দেখুন বছরের বেস্ট সন্ধ্যা

বছরের বেস্ট ২০২৪

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy