ফাইল চিত্র।
প্রথমে রাসায়নিক হামলার অভিযোগ। সে হামলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আবার বিমান হামলা। শনি-রবি ধরে তছনছ দশা সিরিয়ার। তার পর সোমবারেও ফের মধ্য সিরিয়ার সরকারি বিমান ঘাঁটিতে হামলা হয়েছে আকাশপথে। তাতে প্রাণ হারিয়েছেন ১৪ জন।
ব্রিটেনের যুদ্ধ-পর্যবেক্ষক এক গোষ্ঠী জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ইরানি সেনার লোকজনও আছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের মিত্র দেশ রাশিয়া বিমান হামলার দায় চাপিয়েছে ইজরায়েলের উপরে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, দু’টি ইজরায়েলি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান হামলা চালিয়েছে টি-৪ নামে ওই ঘাঁটিতে। ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এ ব্যাপারে এখনও চুপ। সিরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমও সেনা সূত্র উদ্ধৃত করে দাবি করেছে, এই হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল।
২০১৫ সালের শেষ দিক থেকে রুশ বাহিনী সিরিয়ায় পা রাখে জঙ্গিদমনে আসাদকে সাহায্য করার জন্য। এই সময়ে ইজরায়েলও সেনা সক্রিয়তা দেখিয়েছে। আপাত ভাবে তাদের অবস্থান নিরপেক্ষ বলে ঘোষিত। তবে সিরিয়ার মাটিতে জঙ্গিদমনে তারা যে কিছু হামলা চালিয়েছে, তা মেনেছে ইজরায়েল। সিরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যম দিনের শুরুতে জানিয়েছিল, এই হামলার পিছনে আমেরিকার হাত রয়েছে। ওয়াশিংটন দ্রুত সে দাবি উড়িয়ে দেয়। যদিও মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব জেমস ম্যাটিস জানিয়েছেন, আমেরিকা ফের আকাশপথে সেনা সক্রিয়তা বাড়ানোর কথা ভাবছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy