— প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী কয়েকটি এলাকা থেকে ভারতীয় কৃষকদের জমির ফসল কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠছে বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে। সেই কাজে নাকি মদত রয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-র বিরুদ্ধে ওই অভিযোগ করার সঙ্গে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-র ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী তথা রঘুনাথগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক আখরুজ্জামান। পাল্টা বিএসএফ জানিয়েছে, সীমান্তে ‘যথেষ্ট সক্রিয়’ ভূমিকা পালন করছে বাহিনী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শমসেরগঞ্জ, সুতি এবং রঘুনাথগঞ্জের সীমান্তবর্তী কয়েক’টি এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া-না থাকায় বাংলাদেশিরা যখন তখন ঢুকে পড়ছেন। তাঁরা এ পারের কৃষকদের জমি থেকে ফসল কেটে নিয়ে যাচ্ছেন। কখনও বা ফসল নষ্ট করে দিচ্ছেন। বিষয়টি বিএসএফের ১১৫ নম্বর ব্যাটেলিয়নের আধিকারিকদের নজরে এনেছেন স্থানীয় মানুষজন।
তার মাঝেই বিদ্যুৎ দফতরের প্রতিমন্ত্রী তথা রঘুনাথগঞ্জের বিধায়ক বিএসএফের ভূমিকার দিকে আঙুল তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘‘বিষয়টি তো বিএসএফের নজরে আনা হয়েছে। তার পরেও এই রকমের ঘটনা কী ভাবে ঘটছে জানি না। বিএসএফের আরও সতর্ক হওয়া উচিত।’’ মন্ত্রীর অভিযোগ প্রসঙ্গে মন্তব্য না করলেও নির্দিষ্ট এলাকায় বিএসএফের সতর্ক প্রহরা রয়েছে বলে দাবি করেন বিএসএফের দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি নীলৎপল পাণ্ডে। তিনি বলেন, ‘‘সীমান্ত এলাকায় যথেষ্ট সক্রিয় রয়েছে বিএসএফ। প্রতি ক্ষেত্রে অভিযোগ আসার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’’
বস্তুত, গত কয়েক দিন ধরে সুতি থানার মহলদারপাড়া, শমসেরগঞ্জ থানার নিমতিতার বিএসএফ ক্যাম্প সংলগ্ন দেবীপুর, রঘুনাথগঞ্জ থানার চর বাজিতপুর-সহ বিভিন্ন এলাকায় ভারতীয় ভূখণ্ডের চর এলাকাতেও বাংলাদেশিরা ঢুকে পড়ছেন বলে অভিযোগ উঠছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy