শেষশ্রদ্ধা। বিধান ভবনে সোমেন মিত্র, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। রয়েছেন দীপা দাশমুন্সি, প্রিয়রঞ্জনের ছেলে মিছিল। ছবি: বিশ্বনাথ বণিক।
বিধান ভবন থেকে কলকাতা হাইকোর্ট— শোকের ছায়া সর্বত্রই।
আজ, মঙ্গলবার, শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে প্রয়াত কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির। সোমবার রাতেই তাঁর দেহ নয়াদিল্লি থেকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। প্রয়াত নেতার মরদেহ রাতে রাখা ছিল পিস হাভেনে। মঙ্গলবার সকাল আটটা নাগাদ পিস হাভেন থেকে প্রথমে দেহ নিয়ে যাওয়া হয় প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যালয় বিধান ভবনে। সেখানে প্রয়াত নেতাকে শ্রদ্ধা জানান প্রদেশ সভাপতি অধীর চৌধুরী ও কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্র-সহ অন্যান্য প্রদেশ নেতারা। এ ছাড়াও শ্রদ্ধা জানান বামফ্রন্ট্রের বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র, মহম্মদ সেলিম ও ক্ষিতি গোস্বামীরাও। শ্রদ্ধা জানান তৃণমূলের শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি নেতারাও।
বিধান ভবন থেকে প্রয়াত নেতার দেহ নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে শ্রদ্ধা জানান আইনজীবীরা। পেশা হিসাবে গ্রহণ না করলেও প্রিয়রঞ্জন ছিলেন এক জন আইনজীবী। তাই প্রয়াত নেতার দেহ হাইকোর্টে নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলেন আইনজীবীরা।
বিধান ভবনের বাইরে নেতা-কর্মীরা। মঙ্গলবার।— নিজস্ব চিত্র।
হাইকোর্ট থেকে কলকাতার রানি ভবানী রোডের বাসভবনে প্রিয়রঞ্জনের দেহ নিয়ে যাওয়া হয়।। সেখান থেকেই বিশেষ কপ্টারে রায়গঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে দেহ। রায়গঞ্জের কালিয়াগঞ্জে, প্রিয়রঞ্জনের পৈত্রিক বাড়ি। সেখানে পুলিশ ট্রেনিং গ্রাউন্ডে তাঁকে গান স্যালুট দেওয়া হবে। পৈত্রিক বাড়ি ও কংগ্রেসের কার্যালয়ে শায়িত থাকবে দেহ। রায়গঞ্জেই পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন হবে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর শেষকৃত্য। বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ শেষকৃত্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy