প্রশাসনকে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর ফাইল চিত্র
শুধু সরকারি চাকরি নয়, রাজ্যের মানুষকে বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ নিতে হবে বলেই মনে করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে তাঁর দাবি, রাজ্য সরকার তাঁর কর্মীদের স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রাখতেও বদ্ধপরিকর। প্রশাসন সূত্রের খবর, বুধবার তফসিলি জাতিভুক্ত মানুষের উন্নয়ন নিয়ে সংশ্লিষ্ট পরিষদের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকল্প কর্মসংস্থানে জোর দেওয়ার বার্তাই দিয়েছেন। যা নিয়ে নানা মহলে নানা জল্পনাও চলছে।
এ দিনের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর স্পষ্ট বার্তা, বিকল্প কর্মসংস্থানের বহু পথ খুলে যাচ্ছে রাজ্যে। ফলে শুধু সরকারি চাকরির দিকে তাকিয়ে থাকলে চলবে না। তাঁর মন্তব্য, “১১ হাজার দোকানঘর তৈরি করে দিয়েছি, কেউ নিচ্ছিল না। বিনা পয়সায় দোকান-ব্যবসা করার জন্য ঘরও নিতে চাইছে না। কেউ যদি মনে করে, আমি শুধু সরকারি ক্লার্কের কাজ করব, আর কিছু করব না, সেই মানসিকতা ভুল। কারিগরি প্রশিক্ষণ নিক, কম্পিউটার শিখুক, অনেক শিল্প হচ্ছে। অনেক সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।”
রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ বকেয়া নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে। তা নিয়ে বহু মামলাও হয়েছে। তার উপরে মঙ্গলবারই বিকাশ ভবনে এসএসকে-এমএসকে শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের বিক্ষোভে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন কয়েক জন বিক্ষোভকারী। এ দিন মমতা বলেন, “ত্রিপুরায় ১০ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি খেয়ে নিয়েছে। ডিএ ভুলে যাও। সরকারি চাকরির পেনশন একমাত্র বাংলার সরকার দেয়। এখন বাংলা ছাড়া সব রাজ্যে পেনশন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পেনশন প্রত্যাহার করলে ১০ হাজার কোটি টাকা বেঁচে যাবে। কিন্তু আমি করিনি সরকারি কর্মচারীদের স্বার্থে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy