এক জন এএসআই, দু’জন কনস্টেবল এবং এক জন করে হোমগার্ড ও এনভিএফ কর্মী। প্রত্যেকেই নলহাটি থানার কর্মী। সোমবার ওই পাঁচ পুলিশকর্মীকেই পণ্যবাহী ট্রাক থেকে তোলা আদায়ের অভিযোগে সাসপেন্ড করলেন জেলার পুলিশ সুপার মুকেশ কুমার। এসপি-র দাবি, ‘‘জাতীয় সড়কের উপর টহলদারি চালানোর সময় নলহাটি থানার ওই পুলিশ কর্মীকে পণ্যবাহী ট্রাক থামিয়ে তোলা আদায় করতে দেখা গিয়েছে। এলাকা থেকে এ ব্যাপারে আগেও আমার কাছে অভিযোগ এসেছিল। তাই নজরদারিতে ধরা পড়ার পরে ওই পাঁচজনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।’’ এ দিকে, নলহাটি থানায় গত দু’বছর ধরে কর্মরত অভিযুক্ত এএসআই বাসব মণ্ডল বলেন, ‘‘যা বলার বড় সাহেব কে বলব।’’ অভিযুক্ত দুই কনস্টেবল সুখচাঁদ ঘোষ এবং রিয়াজুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। এসডিপিও (রামপুরহাট) সৈয়দ মহম্মদ মামদাবুল হাসান বলেন, ‘‘আমার কাছে এ ব্যাপারে কোনো মেসেজ বা অর্ডার আসেনি। তাই কী হয়েছে বলতে পারব না।’’ তবে, ওই থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশ কর্মীদের একাংশের বক্তব্য, লঘু পাপে গুরুদণ্ড দেওয়া হল।
চাপা পড়ে মৃত। ট্রাকে ধানের তুষ তোলার সময় বস্তা চাপা পড়ে মৃত্যু হল গৌরি খাঁ (৩৬) নামে এক ব্যক্তির। বাড়ি বর্ধমান জেলার ভাতার থানা এলাকার ভৈরবপুর গ্রামে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া মোড়ে একটি চালকলে রবিবার বিকেলে বস্তা চাপা পড়ে গিয়ে দমবন্ধ হয়ে যায় গৌরিবাবুর। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই ওই ব্যক্তি মারা যান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy