Advertisement
০৬ নভেম্বর ২০২৪
আপনার আদালত

নদী এখন ধানি জমি, ফি বর্ষায় বানভাসি গ্রাম

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন টেঁকারায়পুর বালুমাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ফৌওজিয়া বিবি। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজাউদ্দিন আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন টেঁকারায়পুর বালুমাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ফৌওজিয়া বিবি। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজাউদ্দিন

অকেজো: দীর্ঘদিন ধরে বেহাল গোকুলপুরের সেচ ব্যবস্থা। নিজস্ব চিত্র

অকেজো: দীর্ঘদিন ধরে বেহাল গোকুলপুরের সেচ ব্যবস্থা। নিজস্ব চিত্র

শেষ আপডেট: ২০ মার্চ ২০১৭ ০১:৪৬
Share: Save:

গুমানি নদী এখন ধানি জমি। ফলে বর্ষা এলে ডুবে যায় এলাকা।

সেতাবুদ্দিন, গজেপাড়া

প্রধান: বিগত পঞ্চায়েত কী ভাবে এই কাজটি করেছিল আমরা বুঝতে পারি না। একটা ছোট কালভার্ট করলেও সমস্যাটা থাকত না। আমরা চেষ্টা করছি সমস্যা মেটানোর।

অবৈধ ইটভাটার জন্য চাষের জমি থেকে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে অন্যায় ভাবে।

মসলেম শেখ, গোকুলপুর

প্রধান: বিষয়টি নিয়ে ব্লকের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে তেমন কোনও হেলদোল নেই।

গ্রামে একটা প্রাথমিক বিদ্যালয় হলে পড়ুয়াদের সুবিধে হয়।

মিনারুল ইসলাম, দৌলতপুর

প্রধান: বিষয়টি শিক্ষা দফতরের অধীন। তবে স্কুলের কাজে প্রয়োজন হলে পঞ্চায়েত সাহায্য করবে।

গ্রামে পরিস্রুত পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে।

জিয়ারুল শেখ, রঘুনাথপুর

প্রধান: পরিশ্রুত পানীয় জলের প্রকল্প করার মত ক্ষমতা পঞ্চায়েতের নেই। তবে আমরা নতুন করে কিছু টিউবয়েল কেনার পরিকল্পনা নিয়েছি।

কাতলামারী মাঠে বিদ্যুৎ না থাকায় সেচের সমস্যা হয়। বিকল্প চাষে যেটা খুব জরুরি।

গোলাম কিবরিয়া, টেঁকারায়পুর

প্রধান: বিদ্যুৎ দফতরের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলব।

অনেক গরিব পরিবারের বিপিএল তালিকায় নাম নেই। সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা।

আসরাফ শেখ, ঈশাননগর

প্রধান: বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এনেছি। কিন্তু সকলেই বলেন কিছু করার নেই। ফলে আমরাও নিরুপায়।

ঈশাননগর থেকে পাহাড়পুর মোড় প্রায় চার কিমি রাস্তা এখনও কাঁচা। বর্ষাকালে ওই রাস্তায় চলাচল করা কঠিন হয়ে পড়ে।

সমাজি শেখ, রোমিপুর

প্রধান: আগামী পরিকল্পনায় ওই রাস্তাটি সংস্কারের চেষ্টা করা হবে।

পুরাতন মসজিদ থেকে পাকুড়তলা পর্যন্ত ইটের রাস্তাটি বেহাল। এ নিয়ে গোটা চকজমার মানুষ ক্ষুব্ধ।

বজলুর রহমান, চক জমা

প্রধান: এনআরইজিএ প্রকল্পে ওই রাস্তার নাম দেওয়া আছে। আশা করছি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।

ভৈরব থেকে অবৈধ ভাবে বালি তোলার ফলে ক্ষতি হচ্ছে নদী ও পাড়। রাস্তা খারাপ হচ্ছে ট্রাক্টরের চাকায়। দিনভর বালি উড়তে থাকায় রাস্তায় চলাচলও কঠিন হয়ে পড়ছে।

খিজমত আলি, নওদাপাড়া

প্রধান: অভিযোগ পেয়ে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এনেছি। শুনেছি তার পরে বালি তোলা বন্ধ হয়েছে। প্রয়োজনে আবারও কথা বলব।

এলাকায় প্রচুর লিচুর চাষ হয় কিন্তু তা সংরক্ষণের জন্য কোনও হিমঘর নেই।

শাজাহান শেখ, বালুমাটি

প্রধান: এটা সত্যই একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। লিচু সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ে প্রশাসন ও জেলা পরিষদের সঙ্গে কথা বলব।

অন্য বিষয়গুলি:

Village Problems Chief Public
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE