• ভীমপুর বাজার থেকে হাইস্কুল পর্যন্ত রাস্তার দু’ধারের দোকানগুলো ক্রমশ রাস্তায় এগিয়ে আসছে। রাস্তা ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে যাওয়ায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে স্কুলের সময়।
গোরাচাঁদ মণ্ডল, স্কুলপাড়া
সত্যিই এটা একটা বড় সমস্যা। কিন্তু রাস্তাটা পূর্ত দফতরের। তাই আমরা জোর করতে পারছি না।
• এখনও পর্যন্ত ভীমপুর বাজার ও হাইস্কুল এলাকায় পঞ্চায়েত থেকে কোনও আলোর ব্যবস্থাই করে উঠতে পারেনি। কেন?
বিথিন বিশ্বাস, ভীমপুর বাজার
কয়েক দিনের মধ্যেই আলোর ব্যবস্থা করা হবে। পঞ্চায়েতের নিজস্ব ফান্ড থেকে প্রায় ৩০টি এলইডি আলোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
• ভীমপুর বাজার এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা একেবারেই বেহাল। বর্ষার সময় নর্দমা উপচে নোংরা জলে গোটা এলাকা ভেসে যায়।
দিলীপ ঘোষ, উত্তর ভীমপুর
একটা বড় সমস্যা হল বর্ষার জল বের করার মতো কোনও জায়গা নেই। তাই এই অবস্থা। পাকা নর্দমার তৈরি হচ্ছে। সেটা শেষ হলে এই সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা।
• পাশাপাশি ব্যাঙ্ক, পঞ্চায়েত, স্কুল। প্রতিদিন প্রচুর মহিলা ও ছাত্রছাত্রীকে এই এলাকায় আসতে হয়। অথচ পঞ্চায়েত অফিস লাগোয়া মদের দোকান। পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
সুনীল বিশ্বাস, উত্তরপাড়া
মদের দোকান সরিয়ে দেওয়ার জন্য সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পঞ্চায়েতের তরফেও জেলা শাসকের কাছে আবেদন করা হয়েছে। একবার জেলা জজকেও লিখিত জানিয়েছি। কিন্তু কোনও ফল হয়নি।
ভীমপুর বাসস্ট্যান্ডে এমন যানজট লেগেই আছে।
• আসাননগর ব্রিজ থেকে চাঁদপুর হয়ে আদাপোতা যাওয়ার রাস্তার বেহাল দশা। বড় বড় গর্ত। বর্ষায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
মিঠুন মন্ডল, চাঁদপুর
চতুর্দশ অর্থ কমিশনে রাস্তাটার জন্য প্রকল্প ধরা আছে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার তালিকাতেও রাস্তাটাকে ধরা হয়েছে। শুনছি, কিছু দিনের মধ্যে কাজও শুরু হবে।
• আমাদের নতুনপাড়ায় জলের খুবই সমস্যা। পাড়ার মুখে একটিমাত্র পাইপ বাহিত জলের কল আছে। আর যে চারটে অগভীর নলকূপ আছে, সেগুলিও খারাপ। শুধু এই এলাকাতেই ভোটার সংখ্যা ১৫০০।
রতন বাড়ুই, নতুনপাড়া
জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতর এলাকার জল সরবরাহের দায়িত্ব পঞ্চায়েতের হাতে তুলে দিতে চলেছে। দায়িত্ব পাওয়ার পরে ওই এলাকায় একাধিক কলের ব্যবস্থা করব।
• আমাদের এলাকায় বহু বয়স্ক মানুষই বার্ধক্য ভাতা পান না। বিধবা ভাতা পান না অনেক স্বামীহারা মহিলা। কেন, কী করছে পঞ্চায়েত?
অতনু বিশ্বাস, নতুনপাড়া
বিধবা ভাতা দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের নেই। বিপিএল তালিকা অনুযায়ী সরকারই এটা পাঠায়। আর পঞ্চায়েতের তরফে একাধিক বার বিধবা ভাতার তালিকা পাঠিয়েছি।
• আমাদের গ্রাম যোগিনীদহ। এই গ্রাম থেকে প্রায় সাড়ে তিনশো ছাত্রছাত্রী ভীমপুর হাইস্কুলে পড়তে আসে। মাঠের মধ্য দিয়ে অনেকটা রাস্তা ফাঁকা। প্রচুর গাছগাছালি। একাধিকবার ছিনতাই হয়েছে। পড়ুয়াদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত।
মনোজ প্রামাণিক, যোগিনীদহ
মানুষ তাঁর নিজের জমিতে গাছ লাগালে বারণ করি কোন অধিকারে? তবে ওই রাস্তায় নজরদারি বাড়ানোর জন্য পুলিশকে জানাব।
• মুড়াগাছা থেকে ভীমপুরে আসা খুবই কষ্টকর। যুগনীদহ পর্যন্ত রাস্তা নেই। তার উপরে ঝোড়খালের উপরে বিপজ্জনক ভাবে ঝুলে আছে সরু বাঁশের সাঁকো।
সুখেন মন্ডল, ঝোড়পাড়া
ওই সেতু পাকা করার মতো টাকা পঞ্চায়েতের নেই। তবে নিয়ম করে ওই বাঁশের সাঁকো সংস্কার করা হয়। আর রাস্তা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে।
• পাকুড়গাছি স্কুলের জল বের হওয়ার কোন রাস্তা নেই। গোটা বর্ষায় মাঠে জল দাঁড়িয়ে থাকে। হাঁটু সমান জল ঠেলে পড়ুয়াদের ক্লাসে যেতে হয়। এর থেকে কি উদ্ধার পাওয়া যায় না?
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস, বাজারপাড়া
আসলে এই স্কুলের মাঠের জল বের হওয়ার মতো জায়গা নেই। বাসিন্দাদের বলেও জায়গা পাইনি। তবে পাকা নিকাশি তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy