—প্রতীকী চিত্র।
নিষিদ্ধ বাজি রুখতে এবারে ব্লকে ব্লকে বাজির অস্থায়ী বাজার করতে উদ্যোগী হল প্রশাসন। প্রতিটি ব্লকে বাজির অস্থায়ী বাজার তৈরির জন্য জায়গা চিহ্নিত করে দেবে জেলা প্রশাসন। সেখানে সরকারি নির্দেশিকা মেনে বাজির দোকান করতে পারবেন লাইসেন্সপ্রাপ্ত বাজি ব্যবসায়ীরা।
ইতিমধ্যে মুর্শিদাবাদ জেলার প্রতিটি ব্লকের বাজির অস্থায়ী বাজার তৈরির জন্য জায়গা চিহ্নিত করে নবান্নে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন পেলেই বাজির অস্থায়ী বাজার তৈরির অনুমতি দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফে জেলার বাজি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যেমন লাইসেন্সের জন্য আবেদন চাওয়া হয়েছে, তেমনই লাইসেন্স নবীকরণ বা সবুজ বাজি তৈরির কারখানার জন্য লাইসেন্সের জন্য আবেদন চাওয়া হয়েছে। মহকুমা শাসকেরা যেমন ব্যবসায়ী সহ অন্য দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, তেমনই জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার তন্ময় ব্রহ্ম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন।
মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র বলেন, ‘‘আমরা সবুজ বাজির অস্থায়ী বাজার তৈরির জন্য প্রতিটি ব্লকে জায়গা চিহ্নিত করে নবান্নে পাঠিয়েছি। অনুমোদন মিললে সেখানে সবুজ বাজির অস্থায়ী দোকান করার জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীদের অনুমতি দেওয়া হবে।’’
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজো এলেই যেখানে সেখানে লাইসেন্স ছাড়া বাজি বিক্রি শুরু হয়ে যায়। এমনকি সবুজ বাজির আড়ালে নিষিদ্ধ শব্দবাজি বিক্রি হয়। কালীপুজোর সময় বাজি বিক্রি সব থেকে বেশি হয়। যার জেরে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয়, তেমনই শব্দের তান্ডবে লোকজন সমস্যায় পড়েন। এই পরিস্থিতিতে এবারে নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি বন্ধ করতে উদ্যোগী হয়েছে প্রশাসন। সেই সঙ্গে সবুজ বাজি বিক্রির জন্য অস্থায়ী বাজার তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিটি ব্লকেই জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। বহরমপুরে ওয়াইএমএ মাঠ চিহ্নিত হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy