—প্রতীকী চিত্র। Sourced by the ABP
বিরোধী প্রার্থী না থাকায় এগরা ও পটাশপুরে চারটি বুথে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হল তৃণমূল। শুধু পটাশপুরেই পঞ্চায়েতে পঁচিশটি আসনে প্রার্থী দিতে পারলো না বিজেপি। যার অধিকাংশই সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকা। তৃণমূলের দাবি, সাংগঠনিক দুর্বলতায় প্রার্থী খুঁজে পায়নি বিজেপি।
বিরোধীদের মনোনয়ন জমা ঘিরে এগরা মহকুমায় কোথাও এতটুকু হিংসার ঘটনা ঘটেনি। সন্ত্রাস কবলিত পটাশপুরের বড়হাট, আড়গোয়াল, মথুরা, সাউৎখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতে বিরোধী বিজেপি ও বাম কংগ্রেস জোট নিজেদের মতো করে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। যদিও পটাশপুর-১ ব্লকের বড়হাট গ্রাম পঞ্চায়েতে চকসাগর-২০৬ নম্বর বুথে বিজেপি দু’টি আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি। বাম ও কংগ্রেস সেই দুটি বুথে কোনও প্রার্থী দেয়নি।
অপর দিকে এগরার জেড়থানে একটি বুথে বিরোধীরা প্রার্থী দেয়নি। পটাশপুরে তিনটি এবং এগরার একটি মোট চারটি পঞ্চায়েতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হলেন তৃণমূলের প্রার্থীরা। পটাশপুর-২ ব্লকে সাতটি গ্রাম পঞ্চায়েতে সবচেয়ে বেশি ১৬টি আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি বিজেপি। আসনগুলি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় হওয়ায় বিজেপি সাংগঠনিক ভাবে দুর্বল। পটাশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে ৬ টি, খাড়-১, পঁচেট- ৩, শ্রীরামপুর-১, সাউৎখন্ড-১ ও মথুরা-২, আড়গোয়ালে গ্রাম পঞ্চায়েতে-২ টি আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি গেরুয়া শিবির। অপরদিকে পটাশপুর-১ ব্লকের অমর্ষি-১ পঞ্চায়েতে ছয়টি বুথে বিজেপি প্রার্থী দিতে পারেনি। যদিও এই বাইশটি বুথে বাম ও কংগ্রেসপ্রার্থী দিয়েছে। বিজেপির প্রার্থী না দেওয়া নিয়ে সাংগঠনিক দুর্বলতাকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল পটাশপুর-২ ব্লক তৃণমূল সভাপতি দুর্গাপদ পাহাড়ী বলেন, ‘‘বিজেপির কোনও সাংগঠন নেই। গুটি কয়েক লোক নিয়ে মাঠে ময়দানে ভিড় করে। এখন পটাশপুরে প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছে না।’’
বিজেপি কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সম্পাদক সুকান্ত প্রধান বলেন, ‘‘কিছু জায়গায় প্রার্থী দেওয়ার মতো রাজনৈতিক পরিবেশ ছিল না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy