Sourced by the ABP
রয়েছে অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন কর্মসূচি। তাতে সরাসরি কোনও রাজনৈতিক সংগঠন জড়িত না থাকলেও বিজেপি রাজ্য-সহ জেলা জুড়েই নানা কর্মসূচি নিয়েছে। এক দিন আগে রবিবার থেকেই জেলা সদর তমলুক শহর-সহ বিভিন্ন সড়ক এবং জনবহুল স্থানগুলিতে বিজেপি গেরুয়া পতাকা দিয়ে মুড়ে ফেলেছে। বাড়ি, মন্দিরেরও গেরুয়া পতাকা লাগানো হচ্ছে। হঠাৎ করে গেরুয়া পতাকার এমন চাহিদা বাড়ায়, কোথাও কোথাও এই পতাকা নিয়ে কালোবাজারিও শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ।
গেরুয়া পতাকার চাহিদাও এখন তুঙ্গে। বাজারে গেরুয়া পতাকার জোগান দিতে হিমসিম খাচ্ছেন বাজারের ব্যবসায়ীরা। ওই সুযোগেই গেরুয়া পতাকা নিয়ে তমলুকে কালোবাজারি করা হচ্ছে বলে দাবি। বিজেপির সংস্কৃতি শাখার তমলুক সাংগঠনিক জেলার আহ্বায়ক সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষে বাসিন্দাদের বাড়িতে গিয়ে পতাকা বিলি করা হচ্ছে। ওই কাজে ১০ দিন আগেও তমলুকের বড়বাজারে ছোট পতাকা ছ’টাকা দামে কিনেছিলাম। আর বড় পতাকার দাম ছিল ২০ টাকা। শনিবার ছোট পতাকা ১৫ টাকা ও বড় পতাকা ৪০ টাকা দামে কিনতে হয়েছে।’’
একই অভিযোগ, চণ্ডীপুর ব্লকের বিজেপি নেতা তথা দলের কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সহ-সভাপতি পুলককান্তি গুড়িয়ারও। তিনি বলেন, ‘‘সাধারণ সময়ে যে গেরুয়া পতাকা ৭ টাকা দরে কিনেছিলাম। এখন সেই গেরুয়া পতাকাকেই ১৮-২০ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। গেরুয়া পতাকার চাহিদা বৃদ্ধির কারণেই কালোবাজারি হচ্ছে।’’ এ ব্যাপারে তমলুক শহরের একাংশ ব্যবসায়ী অবশ্য অভিযোগ উড়িয়ে দিচ্ছেন। তাঁদের দাবি, আচমকা চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। জোগান কম থাকায় কলকাতার বাজার থেকে চড়া দামে গেরুয়া পতাকা কিনতে হচ্ছে। তাই একটু দাম বেশি নিতে তাঁরা বাধ্য হচ্ছেন। কালোবাজার সৃষ্টি করার অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy