Advertisement
০৩ নভেম্বর ২০২৪

পালাল বন্দি, এ বার ন্যাশনাল মেডিক্যালে

ফের হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল কয়েদি। এ বারের ঘটনাস্থল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সকালে। মোক্তার হোসেন নামে প্রেসিডেন্সি জেলের ওই কয়েদিকে পেটে ব্যথার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পুলিশ জানায়, মোক্তার মালদহের কালিয়াচকের বাসিন্দা। ২০১২-র ফেব্রুয়ারি মাসে মাদক পাচারের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেন স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ মার্চ ২০১৪ ০৮:২৭
Share: Save:

ফের হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল কয়েদি। এ বারের ঘটনাস্থল ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার সকালে। মোক্তার হোসেন নামে প্রেসিডেন্সি জেলের ওই কয়েদিকে পেটে ব্যথার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

পুলিশ জানায়, মোক্তার মালদহের কালিয়াচকের বাসিন্দা। ২০১২-র ফেব্রুয়ারি মাসে মাদক পাচারের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেন স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্সের গোয়েন্দারা। প্রেসিডেন্সি জেলে সেই অপরাধেই বন্দি ছিল সে। পুলিশ জানায়, শুক্রবার জেলের ভিতরেই মোক্তারের পেটে যন্ত্রণা শুরু হয়। সে দিনই কর্তৃপক্ষ তাকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে ২ মার্চ মোক্তারকে ন্যাশনাল মেডিক্যালে রেফার করা হয়। হাসপাতালের এনসিবি ওয়ার্ডের ১৮ নম্বর বেডে ভর্তি ছিল সে। পুলিশ জানায়, বুধবার সকাল পৌনে ৮টা নাগাদ মোক্তার শৌচাগারে যায়। সেখান থেকেই সে পালিয়ে যায়। বেনিয়াপুকুর থানায় এসটিএফ-এর পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগও জমা দেওয়া হয়েছে।

হাসপাতালে মোক্তারের উপরে নজরদারির দায়িত্বে ছিলেন বিশ্বজিৎ দাস এবং দেবেন্দ্র নাথ নামে রিজার্ভ ফোর্সের দুই কনস্টেবল। এই ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে গাফিলতার অভিযোগ উঠেছে। ওই দুই কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে তদন্তও শুরু হয়েছে। অন্য দিকে, হাসপাতাল থেকে কী ভাবে পালাল মোক্তার, তা নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও তদন্ত শুরু করেছেন।

অন্য বিষয়গুলি:

moktar hossain national medical fleece prisoner
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE